'অহরহ' শব্দের সন্ধি বিচ্ছেদ-
ক) অহ + রহঃ
খ) অহ + অঃহ
গ) অহঃ + অহ
ঘ) অহঃ + রহ
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
বিসর্গ সন্ধির একটি নিয়ম। এখানে, অহঃ + অহ = অহরহ।
Related Questions
ক) রত্ন > রতন
খ) স্ত্রী > ইস্ত্রী
গ) গ্রাম > গেরাম
ঘ) স্নেহ > সিনেহ
Note : শব্দের শুরুতে যুক্তব্যঞ্জন থাকলে উচ্চারণের সুবিধার জন্য তার আগে একটি স্বরধ্বনি এলে তাকে আদি স্বরাগম বলে। যেমন: স্কুল > ইস্কুল, স্টেশন > ইস্টেশন, স্ত্রী > ইস্ত্রী।
ক) ম্ + ন
খ) ষ্ + ণ
গ) ষ্ + ঞ
ঘ) ম্ + ঙ
Note : উষ্ণ' শব্দের 'ষ্ণ' যুক্তবর্ণটি গঠিত হয়েছে 'ষ্' এবং 'ণ' এর সমন্বয়ে। যেমন: কৃষ্ণ, তৃষ্ণা।
ক) ধ্বনিতত্ত্বে
খ) রূপতত্ত্বে
গ) বাক্যতত্ত্বে
ঘ) অর্থতত্ত্বে
Note : পদ ও তার প্রকারভেদ (বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম, অব্যয়, ক্রিয়া) এবং গঠন নিয়ে আলোচনা করা হয় 'রূপতত্ত্ব' বা শব্দতত্ত্বে।
ক) দেওয়াল
খ) দয়াল
গ) দোয়েল
ঘ) দইওয়ালা
Note : আঞ্চলিক শব্দকে প্রমিত বা মান্য চলিত রূপে রূপান্তর করতে বলেছে। 'দইয়ল' একটি আঞ্চলিক বা লোকজ শব্দ, যার প্রমিত রূপ হলো 'দোয়েল'।
ক) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
খ) সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
গ) মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
ঘ) মুহাম্মদ এনামুল হক
Note : ভাষা প্রকাশ বাঙ্গালা ব্যাকরণ' গ্রন্থটি রচনা করেন ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়। এটি একটি পাণ্ডিত্যপূর্ণ ও প্রভাবশালী ব্যাকরণ গ্রন্থ।
ক) রসতত্ত্ব
খ) রূপতত্ত্ব
গ) বাক্যতত্ত্ব
ঘ) ক্রিয়া কাল
Note : ধ্বনি ও শব্দের যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে বাক্য গঠনের নিয়মকানুন যে শাস্ত্রে আলোচিত হয়, তাকে 'বাক্যতত্ত্ব' বলে।
জব সলুশন