'ধ্বনিতত্ত্ব ও শব্দ তত্ত্বকে বাক্যে যথাযথভাবে ব্যবহার করার বিধানের নামই-
ক) রসতত্ত্ব
খ) রূপতত্ত্ব
গ) বাক্যতত্ত্ব
ঘ) ক্রিয়া কাল
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
ধ্বনি ও শব্দের যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে বাক্য গঠনের নিয়মকানুন যে শাস্ত্রে আলোচিত হয়, তাকে 'বাক্যতত্ত্ব' বলে।
Related Questions
ক) কথ্য রীতি
খ) আঞ্চলিক রীতি
গ) আধুনিক রীতি
ঘ) সাধু রীতি
ক) বিশেষ্য
খ) অব্যয়
গ) সর্বনাম
ঘ) ক্রিয়া
Note : সাধু রীতিতে সর্বনাম ও ক্রিয়াপদের পূর্ণরূপ ব্যবহৃত হয়, কিন্তু অব্যয় পদের রূপের কোনো পরিবর্তন হয় না। তাই এর দীর্ঘ বা হ্রস্ব রূপ নেই।
ক) বাংলা
খ) সংস্কৃত
গ) আরবি
ঘ) ফারসি
Note : সুলতানি ও মুঘল আমলে, অর্থাৎ ভারতবর্ষে মুসলিম শাসনকালে, ফারসি ছিল রাজভাষা বা দাপ্তরিক ভাষা।
ক) তৎসম
খ) অর্ধ- তৎসম
গ) তদ্ভব
ঘ) দেশি
Note : এটি একটি সংস্কৃত শব্দ (বি + আ + কৃ + অন) যা বাংলা ভাষায় অবিকৃত রূপে ব্যবহৃত হয়, তাই এটি একটি 'তৎসম' শব্দ।
ক) রসতত্ত্ব
খ) রূপতত্ত্ব
গ) বাক্যতত্ত্ব
ঘ) ক্রিয়ার কাল
Note : ব্যাকরণের যে শাখায় বাক্যের গঠন, পদের ক্রম, পদের পারস্পরিক সম্পর্ক ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করা হয়, তাকে বাক্যতত্ত্ব বা পদক্রম (Syntax) বলে। ধ্বনিতত্ত্ব ও শব্দতত্ত্বের সঠিক প্রয়োগ বাক্যতত্ত্বের মাধ্যমেই নিশ্চিত হয়।
ক) ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
খ) ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
গ) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
ঘ) স্যার জর্জ গ্রিয়ারসন
Note : The Origin and Development of the Bengali Language' (ODBL) গ্রন্থটি রচনা করেছেন ভাষাচার্য ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়। এটি বাংলা ভাষার উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশের উপর সর্বশ্রেষ্ঠ গবেষণামূলক কাজ হিসেবে স্বীকৃত।
জব সলুশন