'পদ প্রকরণ' ব্যাকরণের কোন অংশে আলোচিত হয়?
ক) ধ্বনিতত্ত্বে
খ) রূপতত্ত্বে
গ) বাক্যতত্ত্বে
ঘ) অর্থতত্ত্বে
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
পদ ও তার প্রকারভেদ (বিশেষ্য, বিশেষণ, সর্বনাম, অব্যয়, ক্রিয়া) এবং গঠন নিয়ে আলোচনা করা হয় 'রূপতত্ত্ব' বা শব্দতত্ত্বে।
Related Questions
ক) দেওয়াল
খ) দয়াল
গ) দোয়েল
ঘ) দইওয়ালা
Note : আঞ্চলিক শব্দকে প্রমিত বা মান্য চলিত রূপে রূপান্তর করতে বলেছে। 'দইয়ল' একটি আঞ্চলিক বা লোকজ শব্দ, যার প্রমিত রূপ হলো 'দোয়েল'।
ক) ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর
খ) সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
গ) মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
ঘ) মুহাম্মদ এনামুল হক
Note : ভাষা প্রকাশ বাঙ্গালা ব্যাকরণ' গ্রন্থটি রচনা করেন ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়। এটি একটি পাণ্ডিত্যপূর্ণ ও প্রভাবশালী ব্যাকরণ গ্রন্থ।
ক) রসতত্ত্ব
খ) রূপতত্ত্ব
গ) বাক্যতত্ত্ব
ঘ) ক্রিয়া কাল
Note : ধ্বনি ও শব্দের যথাযথ ব্যবহারের মাধ্যমে বাক্য গঠনের নিয়মকানুন যে শাস্ত্রে আলোচিত হয়, তাকে 'বাক্যতত্ত্ব' বলে।
ক) কথ্য রীতি
খ) আঞ্চলিক রীতি
গ) আধুনিক রীতি
ঘ) সাধু রীতি
ক) বিশেষ্য
খ) অব্যয়
গ) সর্বনাম
ঘ) ক্রিয়া
Note : সাধু রীতিতে সর্বনাম ও ক্রিয়াপদের পূর্ণরূপ ব্যবহৃত হয়, কিন্তু অব্যয় পদের রূপের কোনো পরিবর্তন হয় না। তাই এর দীর্ঘ বা হ্রস্ব রূপ নেই।
ক) বাংলা
খ) সংস্কৃত
গ) আরবি
ঘ) ফারসি
Note : সুলতানি ও মুঘল আমলে, অর্থাৎ ভারতবর্ষে মুসলিম শাসনকালে, ফারসি ছিল রাজভাষা বা দাপ্তরিক ভাষা।
জব সলুশন