ভারতবর্ষে মুসলিম শাসন আমলে রাজ ভাষা ছিল-
ক) বাংলা
খ) সংস্কৃত
গ) আরবি
ঘ) ফারসি
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
সুলতানি ও মুঘল আমলে, অর্থাৎ ভারতবর্ষে মুসলিম শাসনকালে, ফারসি ছিল রাজভাষা বা দাপ্তরিক ভাষা।
Related Questions
ক) তৎসম
খ) অর্ধ- তৎসম
গ) তদ্ভব
ঘ) দেশি
Note : এটি একটি সংস্কৃত শব্দ (বি + আ + কৃ + অন) যা বাংলা ভাষায় অবিকৃত রূপে ব্যবহৃত হয়, তাই এটি একটি 'তৎসম' শব্দ।
ক) রসতত্ত্ব
খ) রূপতত্ত্ব
গ) বাক্যতত্ত্ব
ঘ) ক্রিয়ার কাল
Note : ব্যাকরণের যে শাখায় বাক্যের গঠন, পদের ক্রম, পদের পারস্পরিক সম্পর্ক ইত্যাদি নিয়ে আলোচনা করা হয়, তাকে বাক্যতত্ত্ব বা পদক্রম (Syntax) বলে। ধ্বনিতত্ত্ব ও শব্দতত্ত্বের সঠিক প্রয়োগ বাক্যতত্ত্বের মাধ্যমেই নিশ্চিত হয়।
ক) ড. মুহম্মদ শহীদুল্লাহ
খ) ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
গ) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
ঘ) স্যার জর্জ গ্রিয়ারসন
Note : The Origin and Development of the Bengali Language' (ODBL) গ্রন্থটি রচনা করেছেন ভাষাচার্য ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়। এটি বাংলা ভাষার উৎপত্তি ও ক্রমবিকাশের উপর সর্বশ্রেষ্ঠ গবেষণামূলক কাজ হিসেবে স্বীকৃত।
ক) দুই ভাগে
খ) তিন ভাগে
গ) চার ভাগে
ঘ) পাঁচ ভাগে
Note : অর্থানুসারে বা অর্থগতভাবে বাংলা শব্দ তিন প্রকার: ১. যৌগিক শব্দ (ব্যুৎপত্তিগত ও ব্যবহারিক অর্থ এক), ২. রূঢ়ি শব্দ (ব্যুৎপত্তিগত অর্থ ও ব্যবহারিক অর্থ ভিন্ন), এবং ৩. যোগরূঢ় শব্দ (সমাসবদ্ধ পদ যা বিশেষ অর্থ প্রকাশ করে)।
ক) পবনের পুত্র
খ) বিশেষভাবে বহন করে আনা
গ) বৃহস্পতির পুত্র
ঘ) বায়ুর বাহন
Note : 'বিবাহ' (বি+বহ্+অ) শব্দের ব্যুৎপত্তিগত অর্থ হলো 'বিশেষভাবে বহন করা', যা দ্বারা কনের দায়িত্ব বর গ্রহণ করে, এই অর্থ বোঝানো হয়।
ক) বাংলা
খ) সংস্কৃত
গ) প্রাকৃত
ঘ) তদ্ভব
Note : 'চর্মকার' একটি তৎসম বা সংস্কৃত শব্দ, যার অর্থ 'জুতা বা চামড়ার জিনিস নির্মাতা'। এর তদ্ভব রূপ 'চামার'।
জব সলুশন