রংধনু সৃষ্টির বেলায় পানির কণাগুলো–
-রংধনু বা রামধনু বা ইন্দ্রধনু হল একটি দৃশ্যমান ধনুকাকৃতি আলোর রেখা যা বায়ুমণ্ডলে অবস্থিত জলকণায় সূর্যালোকের প্রতিফলন এবং প্রতিসরণের ফলে ঘটিত হয়। সাধারণত বৃষ্টির পর আকাশে সূর্যের বিপরীত দিকে রামধনু দেখা যায়।
-পূর্বাকাশে রংধনু দেখা যায় না সকালে।
-পশ্চিমাকাশে রংধনু দেখা যায় সকালে।
-আকাশে রংধনু সৃষ্টির কারন বৃষ্টির কণা।রংধনু সৃষ্টির বেলায় পানির কণাগুলো প্রিজমের কাজ করে।
-রংধনুর সাত রংয়ের মধ্যে মধ্যম রং সবুজ।
Related Questions
ব্যাখ্যাঃ যা স্থির বস্তুর উপর ক্রিয়া করে তাকে গতিশীল করে বা করতে চায় বা গতিশীল বস্তুর উপর ক্রিয়া করে তার গতির পরিবর্তন করে বা করতে চায় তাকে বল বলে। কোন বস্তুর উপর বল প্রয়োগে যদি বস্তুটির সরণ ঘটে, তাহলে বল এবং বলের দিকে বলের প্রয়োগ বিন্দুর সরণের উপাংশের গুণফলকে কাজ বলে। একক সময়ে ব্যক্তি বা উৎসটি দ্বারা সম্পাদিত কাজের পরিমাণই হচ্ছে ক্ষমতা। সময়ের সাপেক্ষে কোন বস্তুর কাজ করার সামর্থ্যকে শক্তি বলে।
বস্তুর সরণ না হলে কাজের পরিমান ০।
ব্যাখ্যাঃ সমুদ্র স্রোত উৎপত্তির কারণ হল - বায়ুপ্রবাহ, উষ্ণতার তারতম্য, লবণাক্ততার তারতম্য, বাষ্পীভবনের তারতম্য, গভীরতার তারতম্য, পৃথিবীর আবর্তন এবং স্থলভাগের অবস্থান।
মৌলিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা যা রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশগ্রহণ করে তাকে বলা হয় পরমাণু। পরমাণুতে ইলেকট্রন ও প্রোটনের সংখ্যা সমান হওয়ায় এটি চার্জ নিরপেক্ষ থাকে।
-প্রাকৃতিক গ্যাসের উপাদানগুলোর মধ্যে মিথেন (CH₄) ৮০-৯০%, ইথেন ১৩%, প্রোপেন ৩% ।
-এছাড়া বিউটেন, ইথিলিন ও নাটট্রোজেন কিছু পরিমাণে থাকে ।
-এ উপাদানগুলোর মধ্যে প্রধান হলো মিথেন (CH₄) ।
-আমাদের দেশে প্রাপ্ত প্রাকৃতিক গ্যাসে মিথেনের পরিমাণ ৯৫-৯৯% ।
-ইস্পাত লোহা এবং কার্বনের একটি সংকর ধাতু, যেখানে কার্বনের পরিমাণ সাধারণত ওজন অনুসারে ০.০২% এবং ২.১% এর মধ্যে থাকে।
-ইস্পাতে কার্বনের নিয়ন্ত্রিত পরিমাণ এটিকে সাধারণ লোহা থেকে আলাদা করে, যা সাধারণত ০.০০৮% এর কম কার্বন ধারণ করে।
-ইস্পাতের কার্বন সামগ্রী তার শক্তি, কঠোরতা এবং অন্যান্য বৈশিষ্ট্যকে প্রভাবিত করে।
- বাংলাদেশের প্রধান খাদ্যশস্য হলো ধান।
- আবাদি জমির ৭০ ভাগ জমিতে ধান চাষ করা হয়।
- বাংলাদেশে হাইব্রিড ধান উৎপাদন করা শুরু হয়েছে ১৯৯৮ সালের ডিসেম্বর থেকে।
- যেকোন ফসলের উচ্চ ফলনশীল প্রজাতিকে সংক্ষেপে বলা হয় উফশী।
- সর্বপ্রথম ইরি-৮ উফশি ধান চালু হয়ে এখনো বর্তমান আছে।
- বাংলাদেশে উৎপাদিত উন্নত ধান হলো- ময়না, হরিধান, ইরাটম, দুলাভোগ, আশা, প্রগতি, মুক্তা, চান্দিনাম, মালাইরি, ব্রিশাইল, অঘনিবোরা ইত্যাদি।
- ময়মনসিংহে সব থেকে ধান বেশি হয়।
- বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট কর্তৃক উদ্ভাবিত ধানের জাতের সংখ্যা ১০৬টি।
- বাংলাদেশে বেশি উৎপাদিত হয় বোরো ধান।
জব সলুশন