রাজলক্ষ্মী চরিত্রের স্রষ্টা ঔপন্যাসিক–
শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় (১৫ সেপ্টেম্বর ১৮৭৬ - ১৬ জানুয়ারি ১৯৩৮) ছিলেন একজন বাঙালি লেখক, ঔপন্যাসিক, ও গল্পকার। তিনি দক্ষিণ এশিয়ার অন্যতম জনপ্রিয় এবং বাংলা ভাষার সবচেয়ে জনপ্রিয় কথাসাহিত্যিক। তার অনেক উপন্যাস ভারতবর্ষের প্রধান ভাষাগুলোতে অনূদিত হয়েছে। বড়দিদি (১৯১৩), পল্লীসমাজ (১৯১৬), দেবদাস (১৯১৭), চরিত্রহীন (১৯১৭), শ্রীকান্ত (চারখণ্ডে ১৯১৭ - ১৯৩৩), দত্তা (১৯১৮), গৃহদাহ (১৯২০), পথের দাবী (১৯২৬), পরিণীতা (১৯১৪), শেষ প্রশ্ন (১৯৩১) ইত্যাদি শরৎচন্দ্র রচিত বিখ্যাত উপন্যাস। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে অপ্রতিদ্বন্দ্বী জনপ্রিয়তার দরুন তিনি 'অপরাজেয় কথাশিল্পী' নামে খ্যাত।
শরৎচন্দ্রের আত্মজীবনীমূলক উপন্যাস " শ্রীকান্ত "। শ্রীকান্ত ' র একটি শক্তিশালী চরিত্র " রাজলক্ষ্মী
Related Questions
পদ : বাক্যে ব্যবহৃত প্রতিটি শব্দকে পদ বলে।
বাক্যে যখন শব্দ ব্যবহৃত হয়, তখন শব্দগুলোর মধ্যে সম্পর্ক সৃষ্টির জন্য প্রতিটি শব্দের সঙ্গে কিছু অতিরিক্ত শব্দাংশ যুক্ত হয়। এগুলোকে বলে বিভক্তি। যে সব শব্দে আপাত দৃষ্টিতে মনে হয় কোন বিভক্তি যুক্ত হয়নি, সে সব শব্দেও একটি বিভক্তি যুক্ত হয়। একে প্রথমা বিভক্তি বা শূণ্য বিভক্তি বলে। ব্যাকরণ অনুযায়ী কোন শব্দ বাক্যে ব্যবহৃত হলে তাতে বিভক্তি যুক্ত হতে হয়। আর তাই কোন শব্দ বাক্যে বিভক্তি না নিয়ে ব্যবহৃত হলেও তার সঙ্গে একটি বিভক্তি যুক্ত হয়েছে বলে ধরে নিয়ে তাকে শূণ্য বিভক্তি বলা হয়।
অর্থাৎ, বিভক্তিযুক্ত শব্দকেই পদ বলে।
পদের প্রকারভেদ : পদ প্রধানত ২ প্রকার - সব্যয় পদ ও অব্যয় পদ।
সৈয়দ মুজতবা আলী (১৯০৪-১৯৭৪) শিক্ষাবিদ ও সাহিত্যিক। তার বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য রচিত হলো:
ভ্রমণকাহিনী -
দেশে-বিদেশে (১৯৪৯), জলে-ডাঙায় (১৯৬০);
ছোটগল্প -
চাচা-কাহিনী (১৯৫২);
উপন্যাস -
অবিশ্বাস্য (১৯৫৪), শবনম (১৯৬০);
রম্যরচনা -
পঞ্চতন্ত্র (১৯৫২), ময়ূরকণ্ঠী (১৯৫২)।
পুঁথি সাহিত্যের কবি
সৈয়দ হামজা, ফকির গরীবুল্লাহ ,আমির হামজা, কৃষ্ণ রাম দাস , মালে মুহাম্মদ, মোহাম্মদ খাতির আব্দুর রহিম বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য ।
খেলাফত ও অসহযোগ আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার সময়কাল পর্যন্ত প্রতিটি ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও সক্রিয় কর্মী আবুল মনসুর আহমদ রচিত স্মৃতিকথামূলক রাজনীতি বিষয়ক গ্রন্থ 'আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর' (১৯৬৯)। বইটিতে খেলাফত ও অসহযোগ আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম নির্বাচন পর্যন্ত ঘটনাবলি স্থান পেয়েছে।
তাঁর রচিত উপন্যাস:
‘সত্যমিথ্যা' (১৯৫৩),
'জীবনক্ষুধা' (১৯৫৫),
‘আবে হায়াত' (১৯৬৮);
গল্পগ্রন্থ: 'আয়না' (১৯৩৫), 'ফুড কনফারেন্স' (১৯৪৪), ‘আসমানী পর্দা' (১৯৬৪)।
'মোস্তফা চরিত' (বা 'মোস্তফা চরিত') গ্রন্থের রচয়িতা হলেন মওলানা আকরম খাঁ। এটি হযরত মুহাম্মদ (সাঃ) এর জীবনী নিয়ে লেখা একটি গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ।
'বিশ্ব সাক্ষরতা দিবস' ৮ সেপ্টেম্বর।
ইউনেস্কোর সাধারণ সম্মেলনের ১৪ তম অধিবেশনে ১৯৬৬ সালের ২৬ অক্টোবর ইউনেস্কো কর্তৃক ৮ সেপ্টেম্বর আন্তর্জাতিক সাক্ষরতা দিবস ঘোষণা করা হয়।
এটি ১৯৬৭ সালে প্রথমবারের মতো উদযাপিত হয়েছিল। এর লক্ষ্য ব্যক্তি, সম্প্রদায় এবং সমাজের কাছে সাক্ষরতার গুরুত্ব তুলে ধরা। বেশ কয়েকটি দেশে এ দিবস উদযাপিত হয়।
জব সলুশন