আমাদের দেহকোষ রক্ত হতে গ্রহন করে –
ব্যাখ্যাঃ আমাদের দেহকোষ রক্ত হতে অক্সিজেন ও খাদ্যসার (গ্লুকোজ, অ্যামাইনো এসিড, ফ্যাটিএসিড) গ্রহণ করে। পক্ষান্তরে রক্ত দেহকোষ থেকে বিপাকের ফলে উৎপন্ন পদার্থ ও CO² গ্রহণ করে।
রক্তের হিমোগ্লোবিন অক্সিজেন পরিবহন করে অক্সি - হিমোগ্লোবিন রূপে।
Related Questions
সংকর ধাতু পিতলের উপাদান হল - তামা ও দস্তা।
দুবা ততোধিক সংমিশ্রণে গঠিত সমসত্ব ও অসমসত্ব কঠিন পদার্থ কে সংকর ধাতু বলে। সংকর ধাতু পিতলের উপাদান হলো তামা ও দস্তা। তামা ও টিন মিশিয়ে ব্রোঞ্জ বা কাসা প্রস্তুত করা হয়।
হাই ভোল্টেজ ব্যবহার করার জন্যে রোধের ব্যবহার কম করতে হয়। রোধের ব্যবহার কম করার জন্যে বিদ্যুত অপচয় কম হয়।
ড্রাইসেলের উপাদান হল অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড এর পেস্ট, কার্বন দন্ড, দস্তার তৈরি পাত্র , ম্যাঙ্গানিজ ডাই অক্সাইড , কয়লার গুড়া, পিতলের টুপি এবং শক্ত কাগজ। ড্রাইসেলের ইলেক্ট্রোড হিসেবে রয়েছে কার্বন দন্ড ও দস্তার কৌটা।
কচু শাক বিশেষভাবে পরিচিত এর উচ্চ লৌহের পরিমাণের জন্য। এটি শরীরে রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে এবং হিমোগ্লোবিন তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
আয়োডিন): কচু শাকে আয়োডিনের উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি সাধারণত পাওয়া যায় না। আয়োডিন প্রধানত সামুদ্রিক মাছ, দুগ্ধজাত পণ্য এবং আয়োডিনযুক্ত লবণে পাওয়া যায়।
ভিটামিন): কচু শাকে বিভিন্ন ভিটামিন (যেমন ভিটামিন এ, সি, এবং কিছু বি ভিটামিন) থাকলেও, এটি মূলত তার খনিজ উপাদানের জন্য, বিশেষ করে লৌহের জন্য পরিচিত। তাই "ভিটামিন" কে নির্দিষ্ট করে প্রধান উপাদান বলা যায় না।
ক্যালসিয়াম): কচু শাকে ক্যালসিয়ামও থাকে, তবে লৌহের পরিমাণের তুলনায় তা কম। এই দুটি খনিজ উপাদানের মধ্যে লৌহই কচু শাকে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে থাকে।
পানির মধ্যে দ্রবীভূত বাতাস হতে মাছ ফুলকার সাহায্যে অক্সিজেন নেয়।
তবে তিমি শুশুক ডলফিন সরাসরি বাতাসের থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে।
- নিরক্ষরেখার ২৩.৫০⁰ উত্তর অক্ষাংশকে কর্কটক্রান্তি এবং ২৩.৫০⁰ দক্ষিণ অক্ষাংশকে মকরক্রান্তি রেখা বলে।
- বাংলাদেশের প্রায় মধ্যভাগ দিয়ে কর্কটক্রান্তি রেখা গেছে।
- লন্ডনে গ্রিনিচ মান মন্দিরের ওপর দিয়ে উত্তরমেরু ও দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত যে মধ্যরেখা অতিক্রম করেছে তাকে মূল মধ্যরেখা বলা হয়।
জব সলুশন