আমাদের দেহকোষ রক্ত হতে গ্রহন করে –

ক) অক্সিজেন ও গ্লূকোজ
খ) অক্সিজেন ও রক্তের আমিষ
গ) ইউরিয়া ও গ্লূকোজ
ঘ) এমাইনো এসিড ও কার্বন ডাই অক্সাইড
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:

ব্যাখ্যাঃ আমাদের দেহকোষ রক্ত হতে অক্সিজেন ও খাদ্যসার (গ্লুকোজ, অ্যামাইনো এসিড, ফ্যাটিএসিড) গ্রহণ করে। পক্ষান্তরে রক্ত দেহকোষ থেকে বিপাকের ফলে উৎপন্ন পদার্থ ও CO² গ্রহণ করে।

রক্তের হিমোগ্লোবিন অক্সিজেন পরিবহন করে অক্সি - হিমোগ্লোবিন রূপে।

Related Questions

ক) তামা ও টিন
খ) তামা ও দস্তা
গ) তামা ও নিকেল
ঘ) তামা ও সিসা
Note :

সংকর ধাতু পিতলের উপাদান হল - তামা ও দস্তা।

দুবা ততোধিক সংমিশ্রণে গঠিত সমসত্ব ও অসমসত্ব কঠিন পদার্থ কে সংকর ধাতু বলে। সংকর ধাতু পিতলের উপাদান হলো তামা ও দস্তা। তামা ও টিন মিশিয়ে ব্রোঞ্জ বা কাসা প্রস্তুত করা হয়।

ক) বিদ্যুৎ এর অপচয় কম হয়
খ) পথে কমে গিয়েও প্রয়োজনীয় ভোল্টেজ বজায় থাকে
গ) অধিক বিদ্যুৎ প্রবাহ পাওয়া যায়
ঘ) প্রয়োজন মত ভোল্টেজ কমিয়ে ব্যবহার করা যায়
Note :

হাই ভোল্টেজ ব্যবহার করার জন্যে রোধের ব্যবহার কম করতে হয়। রোধের ব্যবহার কম করার জন্যে বিদ্যুত অপচয় কম হয়।

ক) তামার দন্ড ও দস্তার পাত
খ) তামার পাত ও দস্তার পাত
গ) কার্বন দন্ড ও দস্তার কৌটা
ঘ) তামার দন্ড ও দস্তার কৌটা
Note :

ড্রাইসেলের উপাদান হল অ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড এর পেস্ট, কার্বন দন্ড, দস্তার তৈরি পাত্র , ম্যাঙ্গানিজ ডাই অক্সাইড , কয়লার গুড়া, পিতলের টুপি এবং শক্ত কাগজ। ড্রাইসেলের ইলেক্ট্রোড হিসেবে রয়েছে কার্বন দন্ড ও দস্তার কৌটা।

ক) আয়োডিন
খ) ভিটামিন
গ) লৌহ
ঘ) ক্যালসিয়াম
Note :

কচু শাক বিশেষভাবে পরিচিত এর উচ্চ লৌহের পরিমাণের জন্য। এটি শরীরে রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে এবং হিমোগ্লোবিন তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

আয়োডিন): কচু শাকে আয়োডিনের উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি সাধারণত পাওয়া যায় না। আয়োডিন প্রধানত সামুদ্রিক মাছ, দুগ্ধজাত পণ্য এবং আয়োডিনযুক্ত লবণে পাওয়া যায়।

ভিটামিন): কচু শাকে বিভিন্ন ভিটামিন (যেমন ভিটামিন এ, সি, এবং কিছু বি ভিটামিন) থাকলেও, এটি মূলত তার খনিজ উপাদানের জন্য, বিশেষ করে লৌহের জন্য পরিচিত। তাই "ভিটামিন" কে নির্দিষ্ট করে প্রধান উপাদান বলা যায় না।

ক্যালসিয়াম): কচু শাকে ক্যালসিয়ামও থাকে, তবে লৌহের পরিমাণের তুলনায় তা কম। এই দুটি খনিজ উপাদানের মধ্যে লৌহই কচু শাকে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে থাকে।

ক) মাঝে মাঝে পানির উপর নাক তুলে
খ) পানিতে অক্সিজেন ও হাইড্রোজেন বিশ্লিষ্ট করে
গ) পটকার মধ্যে জমানো বাতাস হতে
ঘ) পানির মধ্যে দ্রবীভূত বাতাস হতে
Note :

পানির মধ্যে দ্রবীভূত বাতাস হতে মাছ ফুলকার সাহায্যে অক্সিজেন নেয়। 

তবে তিমি শুশুক ডলফিন সরাসরি বাতাসের থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে।

ক) মূল মধ্যরেখা
খ) কর্কটক্রান্তি রেখা
গ) মকরক্রান্তি রেখা
ঘ) আন্তর্জাতিক তারিখ রেখা
Note :

- নিরক্ষরেখার ২৩.৫০⁰ উত্তর অক্ষাংশকে কর্কটক্রান্তি এবং ২৩.৫০⁰ দক্ষিণ অক্ষাংশকে মকরক্রান্তি রেখা বলে।
- বাংলাদেশের প্রায় মধ্যভাগ দিয়ে কর্কটক্রান্তি রেখা গেছে।
- লন্ডনে গ্রিনিচ মান মন্দিরের ওপর দিয়ে উত্তরমেরু ও দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত যে মধ্যরেখা অতিক্রম করেছে তাকে মূল মধ্যরেখা বলা হয়।

জব সলুশন

গণপূর্ত অধিদপ্তর - অফিস সহায়ক (13-12-2025)

ডিজিএফআই - নিরাপত্তা পরিদর্শক (এসআই) (13-12-2025)

গণপূর্ত অধিদপ্তর - হিসাব সহকারী_অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (12-12-2025)

ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি) - কাস্টমার সার্ভিস এটেনডেন্ট (12-12-2025)

সমন্বিত ৯ ব্যাংক ২ আর্থিক প্রতিষ্ঠান - সিনিয়র অফিসার (05-12-2025)

খাদ্য অধিদপ্তর - সহকারী উপ-খাদ্য পরিদর্শক (29-11-2025)

Job Solution Live Exam Recent Job Solution 2025

আমাদের মোবাইল অ্যাপ ডাউনলোড করুন

যেকোনো সময়, যেকোনো জায়গা থেকে শিখুন