কচু শাকে কোন উপাদান বেশী থাকে?
কচু শাক বিশেষভাবে পরিচিত এর উচ্চ লৌহের পরিমাণের জন্য। এটি শরীরে রক্তস্বল্পতা প্রতিরোধে এবং হিমোগ্লোবিন তৈরিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
আয়োডিন): কচু শাকে আয়োডিনের উল্লেখযোগ্য উপস্থিতি সাধারণত পাওয়া যায় না। আয়োডিন প্রধানত সামুদ্রিক মাছ, দুগ্ধজাত পণ্য এবং আয়োডিনযুক্ত লবণে পাওয়া যায়।
ভিটামিন): কচু শাকে বিভিন্ন ভিটামিন (যেমন ভিটামিন এ, সি, এবং কিছু বি ভিটামিন) থাকলেও, এটি মূলত তার খনিজ উপাদানের জন্য, বিশেষ করে লৌহের জন্য পরিচিত। তাই "ভিটামিন" কে নির্দিষ্ট করে প্রধান উপাদান বলা যায় না।
ক্যালসিয়াম): কচু শাকে ক্যালসিয়ামও থাকে, তবে লৌহের পরিমাণের তুলনায় তা কম। এই দুটি খনিজ উপাদানের মধ্যে লৌহই কচু শাকে সবচেয়ে বেশি পরিমাণে থাকে।
Related Questions
পানির মধ্যে দ্রবীভূত বাতাস হতে মাছ ফুলকার সাহায্যে অক্সিজেন নেয়।
তবে তিমি শুশুক ডলফিন সরাসরি বাতাসের থেকে অক্সিজেন গ্রহণ করে।
- নিরক্ষরেখার ২৩.৫০⁰ উত্তর অক্ষাংশকে কর্কটক্রান্তি এবং ২৩.৫০⁰ দক্ষিণ অক্ষাংশকে মকরক্রান্তি রেখা বলে।
- বাংলাদেশের প্রায় মধ্যভাগ দিয়ে কর্কটক্রান্তি রেখা গেছে।
- লন্ডনে গ্রিনিচ মান মন্দিরের ওপর দিয়ে উত্তরমেরু ও দক্ষিণ মেরু পর্যন্ত যে মধ্যরেখা অতিক্রম করেছে তাকে মূল মধ্যরেখা বলা হয়।
আলোর প্রাথমিক বা মৌলিক বর্ণ ৩ টি।
- লাল
- নীল/আসমানী
- সবুজ
এই তিনটি রং ব্যবহার করে রঙিন টেলিভিশনে সকল ধরনের ছবি ফুটিয়ে তোলা হয়।
বায়ুর চাপ যতো বৃদ্ধি পায় পানি বা তরলের ষ্ফুটনাষ্ক তত বৃদ্ধি পায় । প্রেসার কুকারে বাষ্পের বহির্গমন নিয়ন্ত্রণ করার মাধ্যমে অভ্যন্তরীণ চাপ বৃদ্ধির ফলে পানি ১২০o C বা আরো বেশি উষ্ণতায় ফুটানো যায়
অচিরাচিত শক্তি বা নবায়নযোগ্য জ্বালানি বা রিনিউয়েবল এনার্জি হলো এমন শক্তির উৎস যা স্বল্প সময়ের ব্যবধানে পুনরায় ব্যবহার করা যায় এবং এর ফলে শক্তির উৎসটি নিঃশেষ হয়ে যায় না। বিভিন্ন প্রাকৃতিক উৎস যেমন: সূর্যের আলো ও তাপ, বায়ু প্রবাহ, জলপ্রবাহ, জৈব শক্তি (বায়োগ্যাস, বায়োম্যাস, বায়োফুয়েল), ভূ - তাপ, সমুদ্র তরঙ্গ, সমুদ্র - তাপ, জোয়ার - ভাটা, শহুরে আবর্জনা, হাইড্রোজেন ফুয়েল সেল ইত্যাদি নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস হিসেবে বিবেচিত হয়।
একটি ত্রিভুজে যদি একটি কোণ অপর দুটি কোণের সমষ্টির সমান হয়, তাহলে সেই ত্রিভুজটি সমকোণী হবে।
ধরি, ত্রিভুজের তিনটি কোণ হল A, B এবং C।
প্রশ্ন অনুযায়ী, একটি কোণ অপর দুটি কোণের সমষ্টির সমান।
ধরি, A = B + C
আমরা জানি যে, যেকোনো ত্রিভুজের তিনটি কোণের সমষ্টি = 180°
অর্থাৎ, A + B + C = 180°
এখন A = B + C এই সমীকরণে A এর মান বসিয়ে,
(B + C) + B + C = 180°
বা, 2B + 2C = 180°
বা, 2(B + C) = 180°
বা, B + C = 90°
যেহেতু A = B + C, তাই A = 90°
সুতরাং, ত্রিভুজটির একটি কোণ 90° হয়েছে, যা একটি সমকোণ।
জব সলুশন