'বনে বনে ফুল ফুটেছে।' এখানে 'ফুল'-
ক) একবচন
খ) একবচন ও বহুবচন দুটোই
গ) বহুবচন
ঘ) কোনোটাই না
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
'বনে বনে' (স্থানের পুনরাবৃত্তি) এবং 'ফুটেছে' (ক্রিয়া) দ্বারা এখানে বহুসংখ্যক ফুলের কথা বলা হচ্ছে। যদিও 'ফুল' শব্দটিতে কোনো বহুবচন চিহ্ন নেই, বাক্যের গঠন অনুযায়ী এটি বহুবচন।
Related Questions
ক) বারতম
খ) বারশ
গ) বারোই
ঘ) দ্বাদশ
Note :
ব্যাখাঃ "বার" সংখ্যাটির তারিখবাচক হলো - বারই।
দ্বাদশ হলো পূরণবাচক সংখ্য।
ক) বৃন্দ
খ) কুল
গ) বর্গ
ঘ) গ্রাম
Note : গ্রাম' শব্দটি শুধুমাত্র অপ্রাণিবাচক বা বস্তুবাচক শব্দের বহুবচনে ব্যবহৃত হয়। যেমন: কুসুমগ্রাম। 'বৃন্দ', 'কুল', 'বর্গ' উন্নত প্রাণী বা মানুষের ক্ষেত্রে ব্যবহৃত হয়।
ক) মনুষ্যসকল
খ) মনুষ্যসমূহ
গ) পাখিসব
ঘ) ক, খ, গ সবগুলোই
Note : 'মনুষ্যসকল', 'মনুষ্যসমূহ' এবং 'পাখিসব'—এই তিনটিই ব্যাকরণগতভাবে সঠিক বহুবচন। 'সকল', 'সমূহ', 'সব' ইত্যাদি প্রত্যয়গুলো বহুবচন গঠনে ব্যবহৃত হয়।
ক) পাঁচই
খ) সপ্তম
গ) এগার
ঘ) একুশে
Note :
পূরণবাচক/ক্রমবাচক সংখ্যা হল ভাষাতত্ত্বে সেই সমস্ত শব্দ যারা কোনো সমষ্টির বিভিন্ন উপাদানের ক্রমিক অবস্থান বর্ণনা করে। এই অবস্থান নির্ণয়ের মাপকাঠি হতে পারে আয়তন, গুরুত্ব, বয়স প্রভৃতি যে কোনো বিষয়। বাংলায় কতকগুলি নির্দিষ্ট বিশেষণ পদ এই কাজটি করে থাকে, যথা প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ইত্যাদি।
ক) বৃন্দ
খ) কুল
গ) বর্গ
ঘ) দাম
Note : 'দাম' শব্দটি শুধুমাত্র অপ্রাণিবাচক বিশেষ্যের (বিশেষত যা গুচ্ছ আকারে থাকে) বহুবচনে ব্যবহৃত হয়। যেমন: কুসুমদাম, শৈবালদাম। 'বৃন্দ', 'কুল', 'বর্গ' প্রাণিবাচক শব্দের সাথে বসে।
ক) কবিতাগুচ্ছ
খ) কবিতামালা
গ) কবিতারাজি
ঘ) কবিতাসমূহ
Note :
একের বেশি সংখ্যাক বোঝাতে যেসব লগ্নক ( রা, এরা, গুলো, গুলি, দের, রাজি, মালা, সমূহ, গুচ্ছ) বিশেষ্য বা সর্বনামের সঙ্গে যুক্ত হয়, সেগুলোকে বচন বলে। অপ্রাণিবাচক শব্দের বহুবচন ব্যাবহিত লগ্নক/শব্ধঃ গুচ্ছ -> কবিতাগুচ্ছ, কেশগুচ্ছ।
জব সলুশন