কোন শব্দে ধাতুর সঙ্গে প্রত্যয় যুক্ত হয়েছে?

ক) ঠগী
খ) পানাস
গ) পাঠক
ঘ) সেলামী
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:

√পঠ ধাতুর সাথে সংস্কৃত কৃৎ এর ‘ণক’ প্রত্যয় যুক্ত হয়ে পাঠক (√পঠ+ণক = √পঠ+অক) শব্দটি গঠিত।

তদ্ধিত প্রত্যয় গঠিত শব্দ:
- ঠগ্+ঈ = ঠগী;
- পানি-পানসা > পানসে;
- সেলাম+ঈ (ই) = সেলামী (সেলামি)।

Related Questions

ক) রাম বসু এবং ভোলা ময়রা
খ) এন্টনী ফিরিঙ্গি এবং রামপ্রসাদ রায়
গ) সাবিরিদ খান এবং দশরথী রায়
ঘ) আলাওল এবং ভারতচন্দ্র
Note :

আঠারো শতকের শেষ ও উনিশ শতকের শুরুর দিকে বাংলা সাহিত্যে কবিগান রচয়িতাদের আবির্ভাব ঘটে।
উল্লেখযোগ্য কবিগান রচয়িতাঃ
- গোঁজলা গুই (প্রাচীন কবি)
- রাম বসু,
- হরু ঠাকুর
- রামনিধি গুপ্ত
- কেষ্টা মুচী
- ভবানী
- নৃসিংহ
- ভোলা ময়রা
- অ্যান্টনি ফিরিঙ্গি
- রামানন্দ নন্দী

- রাম বসু, ভোলা ময়রা ও এন্টনি ফিরিঙ্গি' - কবিগান রচয়িতা ও গায়ক ছিলেন। কিন্তু 'রামপ্রসাদ রায়' নামে কোনো কবিওয়ালার সন্ধান পাওয়া যায় নি।
- উল্লেখযোগ্য কবিগানের ধরন - তর্জা, পাঁচালি, বসা কবিগান, ঢপ, টপ্পা, কীর্তন, খেউড়, আখড়াই ইত্যাদি।

ক) অউক্ত
খ) অব্যক্ত
গ) অনুক্ত
ঘ) ব্যক্ত
Note :

যা বলার যোগ্য নয় - অকথ্য

যা বলা হয় নি - অনুক্ত

তাই সঠিকঠিক উত্তর - অনুক্ত।

ক) মধ্যযুগীয় কাব্যের হস্তলিখিত পাণ্ডুলিপি
খ) বটতলা নামক স্থানে রচিত কাব্য
গ) দোভাষী বাংলা রচিত পুঁথি সাহিত্য
ঘ) অবিমিশ্র দেশজ বাংলায় রচিত লোকসাহিত্য
Note :

পুথি সাহিত্য আরবি, উর্দু, ফারসি ও হিন্দি ভাষার মিশ্রণে রচিত এক বিশেষ শ্রেণীর বাংলা সাহিত্য। আঠারো থেকে উনিশ শতক পর্যন্ত এর ব্যাপ্তিকাল। এ সাহিত্যের রচয়িতা এবং পাঠক উভয়ই ছিল মুসলমান সম্প্রদায়। পুথি (বা পুঁথি) শব্দের উৎপত্তি ‘পুস্তিকা’ শব্দ থেকে। এ অর্থে পুথি শব্দদ্বারা যেকোনো গ্রন্থকে বোঝালেও পুথি সাহিত্যের ক্ষেত্রে তা বিশেষ অর্থ বহন করে। বাংলা সাহিত্যের ইতিহাসে একটি বিশেষ সময়ে রচিত বিশেষ ধরণের সাহিত্যই পুথি সাহিত্য নামে পরিচিত। হুগলির বালিয়া - হাফেজপুরের কবি ফকির গরীবুল্লাহ (আনু. ১৬৮০ - ১৭৭০) আমীর হামজা রচনা করে এ কাব্যধারার সূত্রপাত করেন। আরবদেশের ইতিহাস - পুরাণ মিশ্রিত কাহিনী অবলম্বনে রচিত আমীর হামজা জঙ্গনামা বা যুদ্ধ বিষয়ক কাব্য। মধ্যযুগে প্রায় পাঁচশ বছর ধরে বাংলা ভাষার যে ঐতিহ্য তৈরি হয়েছিল, তার সঙ্গে এ কাব্যের ভাষার মিল নেই। বাংলা শব্দের সঙ্গে আরবি, ফারসি প্রভৃতি শব্দের মিশ্রণজাত একটি ভিন্ন ভাষায় কাব্যটি রচিত। সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায় এ কাব্যে ৩২% বিদেশি শব্দের পরিসংখ্যান দিয়েছেন। হুগলি, হাওড়া, কলকাতা, ২৪ পরগনা প্রভৃতি অঞ্চলের মুসলমানদের কথ্যভাষা এর উৎস ছিল বলে মনে করা হয়। গরীবুল্লাহ নিজে এবং তাঁর শিষ্য সৈয়দ হামজা এ ভাষায় আরও কয়েকখানি কাব্য রচনা করেন। তাঁদের অনুসরণে পরবর্তীকালে বহু সংখ্যক মুসলমান কবি এ জাতীয় কাব্য রচনা করেন। এগুলির পাঠক ছিল সর্বস্তরের মুসলমান; তবে নিম্নবিত্তের চাকরিজীবী, ব্যবসায়ী ও শ্রমজীবী মানুষের কাছে এর জনপ্রিয়তা ছিল সর্বাধিক। পুথি সাহিত্যের শব্দসম্ভার ও ভাষারীতি লক্ষ করে বিভিন্ন জন এর বিভিন্ন নামকরণ করেছেন। রেভারেন্ড জেমস লং এ ভাষাকে বলেছেন ‘মুসলমানী বাংলা’, আর এ ভাষায় রচিত সাহিত্যকে বলেছেন ‘মুসলমানী বাংলা সাহিত্য’। কলকাতার বটতলার ছাপাখানার বদৌলতে প্রচার লাভ করে বলে এগুলি ‘বটতলার পুথি’ নামেও পরিচিত হয়। গবেষকগণ ভাষা - বৈশিষ্ট্য ও বাক্যরীতির দিক থেকে বিচার করে প্রথমে এগুলিকে দোভাষী পুথি এবং পরবর্তীকালে ‘মিশ্র ভাষারীতির কাব্য’ বলে অভিহিত করেন। দোভাষী পুথিকারদের সাধারণভাবে ‘শায়ের’ বলা হয়। ‘শায়ের’ আরবি শব্দ, অর্থ কবি। সৈয়দ হামজা আমীর হামজা গ্রন্থের শুরুতে ‘শায়েরি পুঁথি’ বলে স্বীয় কাব্যের পরিচয় দিয়েছেন। এদিক থেকে নামকরণের জটিলতা এড়ানোর জন্য ‘শায়েরি পুঁথি’ অভিধাটি গ্রহণ করা যায়। সাধারণ বাংলা গ্রন্থের মতো পুথি সাহিত্য বাম দিক থেকে পড়া হলেও তা ছাপা হতো আরবি - ফারসির মতো ডান দিক থেকে। পয়ার - ত্রিপদী ছন্দে রচিত অলঙ্কারবর্জিত গদ্যধর্মী সরল ভাষা এর অন্যতম বৈশিষ্ট্য।

ক) জসীমউদ্দীন
খ) জীবনানন্দ দাশ
গ) কালিদাস রায়
ঘ) সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত
Note :

রূপসী বাংলার কবি জীবনানন্দ।

এছাড়াও বাংলা সাহিত্যে নির্জনতার, তিমির হননের ও ধূসরতার কবি হিসেবে তিনি পরিচিত।

জসীউদ্দীনকে পল্লী কবি বলা হয়।

শামসুর রাহমানকে বলা হয় নাগরিক কবি।

ক) ঘোড়াকে ___চাবুক__মার
খ) __ডাক্তার ডাক
গ) গাড়ি __স্টেশন_ _ ছেড়েছে
ঘ) _মুষলধারে_ বৃষ্টি পড়েছে
Note :

প্রদত্ত বিকল্পগুলির মধ্যে 'ঘোড়াকে চাবুক মার' বাক্যটিতে নিম্নরেখ শব্দে করণ কারকে শূন্য বিভক্তি ব্যবহৃত হয়েছে।
করণ কারক হলো সেই পদ যা দ্বারা ক্রিয়া সম্পন্ন হয়, অর্থাৎ 'কিসের দ্বারা' বা 'কী উপায়ে' প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায়, তাই করণ কারক। যখন এই করণ কারকের সঙ্গে কোনো বিভক্তি চিহ্ন যুক্ত থাকে না, তখন তাকে শূন্য বিভক্তি বলা হয়।
উদাহরণগুলির বিশ্লেষণ:
ঘোড়াকে চাবুক মার: এখানে 'মার' (মারার) কাজটি 'চাবুক' দ্বারা সম্পন্ন হচ্ছে। 'চাবুক' শব্দটির সঙ্গে কোনো স্পষ্ট বিভক্তি যোগ না হওয়ায় এটি করণ কারকে শূন্য বিভক্তির উদাহরণ।
__ডাক্তার ডাক: এখানে 'ডাক' (ডাকা) ক্রিয়ার কর্ম হলো 'ডাক্তার'। এটি কর্ম কারকে শূন্য বিভক্তি।
গাড়ি স্টেশন ছেড়েছে: এখানে 'ছেড়েছে' (ছেড়ে যাওয়া) ক্রিয়ার উৎস হলো 'স্টেশন'। এটি অপাদান কারকে শূন্য বিভক্তি।
মুষলধারে বৃষ্টি পড়েছে: এখানে 'মুষলধারে' শব্দটি বৃষ্টির ধরন বোঝাচ্ছে এবং এতে '-এ' বিভক্তি যুক্ত আছে, যা শূন্য বিভক্তি নয়।

ক) কৃষ্ণকান্তের উইল
খ) চোখের বালি
গ) গৃহদাহ
ঘ) পথের প্যাঁচালী
Note :

বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপন্যাস 'কৃষ্ণকান্তের উইল 'এর অন্যতম চরিত্র রোহিণী ।বিধবা নারী রোহিণী স্বীয় ব্যর্থ জীবনের হাহাকারের জন্য আত্মহত্যা করতে চায় ।রোহিণীকে কেন্দ্র করে উদ্ভূত বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক সমস্যার রুপায়ণ এ উপন্যাসের মূল সুর ।

- বিনোদিনী, আশালতা ,মহেন্দ্র ,'চোখের বালি ' উপন্যাসের চরিত্র ।
- মহিম, সুরেশ ,অচলা , গৃহদাহ উপন্যাসের চরিত্র ।
- অপু, দুর্গা ,ইন্দির ঠাকরুন 'পথের পাঁচালী ' উপন্যাসের চরিত্র ।

জব সলুশন

গণপূর্ত অধিদপ্তর - অফিস সহায়ক (13-12-2025)

ডিজিএফআই - নিরাপত্তা পরিদর্শক (এসআই) (13-12-2025)

গণপূর্ত অধিদপ্তর - হিসাব সহকারী_অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (12-12-2025)

ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি) - কাস্টমার সার্ভিস এটেনডেন্ট (12-12-2025)

সমন্বিত ৯ ব্যাংক ২ আর্থিক প্রতিষ্ঠান - সিনিয়র অফিসার (05-12-2025)

খাদ্য অধিদপ্তর - সহকারী উপ-খাদ্য পরিদর্শক (29-11-2025)

Job Solution Live Exam Recent Job Solution 2025

আমাদের মোবাইল অ্যাপ ডাউনলোড করুন

যেকোনো সময়, যেকোনো জায়গা থেকে শিখুন