নিন্মরেখ কোন শব্দে করণ কারকে শূন্য বিভক্তি ব্যবহৃত হয়েছে?
প্রদত্ত বিকল্পগুলির মধ্যে 'ঘোড়াকে চাবুক মার' বাক্যটিতে নিম্নরেখ শব্দে করণ কারকে শূন্য বিভক্তি ব্যবহৃত হয়েছে।
করণ কারক হলো সেই পদ যা দ্বারা ক্রিয়া সম্পন্ন হয়, অর্থাৎ 'কিসের দ্বারা' বা 'কী উপায়ে' প্রশ্ন করলে যে উত্তর পাওয়া যায়, তাই করণ কারক। যখন এই করণ কারকের সঙ্গে কোনো বিভক্তি চিহ্ন যুক্ত থাকে না, তখন তাকে শূন্য বিভক্তি বলা হয়।
উদাহরণগুলির বিশ্লেষণ:
ঘোড়াকে চাবুক মার: এখানে 'মার' (মারার) কাজটি 'চাবুক' দ্বারা সম্পন্ন হচ্ছে। 'চাবুক' শব্দটির সঙ্গে কোনো স্পষ্ট বিভক্তি যোগ না হওয়ায় এটি করণ কারকে শূন্য বিভক্তির উদাহরণ।
__ডাক্তার ডাক: এখানে 'ডাক' (ডাকা) ক্রিয়ার কর্ম হলো 'ডাক্তার'। এটি কর্ম কারকে শূন্য বিভক্তি।
গাড়ি স্টেশন ছেড়েছে: এখানে 'ছেড়েছে' (ছেড়ে যাওয়া) ক্রিয়ার উৎস হলো 'স্টেশন'। এটি অপাদান কারকে শূন্য বিভক্তি।
মুষলধারে বৃষ্টি পড়েছে: এখানে 'মুষলধারে' শব্দটি বৃষ্টির ধরন বোঝাচ্ছে এবং এতে '-এ' বিভক্তি যুক্ত আছে, যা শূন্য বিভক্তি নয়।
Related Questions
বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের উপন্যাস 'কৃষ্ণকান্তের উইল 'এর অন্যতম চরিত্র রোহিণী ।বিধবা নারী রোহিণী স্বীয় ব্যর্থ জীবনের হাহাকারের জন্য আত্মহত্যা করতে চায় ।রোহিণীকে কেন্দ্র করে উদ্ভূত বিভিন্ন ধর্মীয় ও সামাজিক সমস্যার রুপায়ণ এ উপন্যাসের মূল সুর ।
- বিনোদিনী, আশালতা ,মহেন্দ্র ,'চোখের বালি ' উপন্যাসের চরিত্র ।
- মহিম, সুরেশ ,অচলা , গৃহদাহ উপন্যাসের চরিত্র ।
- অপু, দুর্গা ,ইন্দির ঠাকরুন 'পথের পাঁচালী ' উপন্যাসের চরিত্র ।
মাইকেল মধুসূদন দত্ত রচিত বাংলা সাহিত্যের প্রথম পত্রকাব্য (অমিত্রাক্ষর ) 'বীরাঙ্গনা' (১৮৬২) ।
- এতে মোট ১১ টি পত্র আছে ।
- দুস্মন্তের প্রতি শকুন্তলা ,দশরথের প্রতি কৈকেয়ী ,সোমের প্রতি তারা উল্লেখযোগ্য পত্র ।
- তিনি এটি বিদ্যাসাগরকে উৎসর্গ করেন ।
- 'কৃষ্ণকুমারী' বাংলা সাহিত্যে প্রথম সার্থক ট্রাজেডি নাটক।
- বাংলা কাব্যসাহিত্যে অমিত্রাক্ষর ছন্দের স্রষ্টা
- বাংলা ভাষায় অমিত্রাক্ষর ছন্দে রচিত প্রথম কাব্যগ্রন্থ হলো 'তিলোত্তমাসম্ভব' কাব্য।
- নীলিমা ইব্রাহিম রচিত 'আমি বীরাঙ্গনা বলছি' - একটি প্রবন্ধ গবেষণা গ্রন্থ।
"মোদের গরব, মোদের আশা/আ মরি বাংলা ভাষা" গানটির রচয়িতা হলেন অতুল প্রসাদ সেন। এই গানটি বাংলা ভাষা ও বাঙালির দেশাত্মবোধের এক অসাধারণ প্রকাশ।
বাংলা সাহিত্যের প্রথম মুসলমান কবি শাহ মুদম্মদ সগীর । তার রচিত একটি রোমান্টিক প্রণয়োখ্যান 'ইউসুফ-জোলেখা' । গৌড়ের সুলতান গিয়াসউদ্দিন আজম শাহের রাজত্বকালে (১৩৯৩-১৪০৯) এ কাব্য রচনা করেন । পরবর্তীতে মধ্যযুগের আরো অনেক কবি ইউসুফ-জোলেখা নাম দিয়ে কাব্য রচনা করেছেন ।
সঠিক বানান - পাষাণ। যার মানে নিষ্ঠুর, দয়ামায়াহীন।
বিভিন্ন বিদেশি ভাষার সঙ্গে সঙ্গে সে সব ভাষার কিছু কিছু উপসর্গও বাংলা ভাষায় গৃহীত হয়েছে। এই সব বিদেশি ভাষার উপসর্গগুলোই বিদেশি উপসর্গ।
- বাংলা ভাষায় বহু বিদেশি উপসর্গ রয়েছে। যেমন—বে, বর, বদ, ফি, গর, নিম, দর, কাম ইত্যাদি।
- প্রয়োগ: বে—বেয়াদব, বেসামাল। বদ—বদলোক, বদনাম।
- বাংলা ভাষায় বিদেশি উপসর্গগুলো সাধারণত আরবি, ফারসি, হিন্দি, উওর্দু ও ইংরেজি থেকে এসেছে।
জব সলুশন