বৈদ্যুৎতিক পাখা ধীরে ধীরে ধুরলে বিদ্যুৎ খরচ-
বৈদ্যুতিক পাখা ধীরে ধীরে ঘুরলে বিদ্যুৎ খরচ একই হয়।
বৈদ্যুতিক পাখা ধীরে বা জোরে ঘোরা রেগুলেটর দ্বারা নিয়ন্ত্রিত হয়। রেগুলেটর মাধ্যমে বৈদ্যুতিক পাখা বিদ্যুৎ সরবরাহ নিয়ন্ত্রণ করা হয়। রেগুলেটরি পরিবর্তনশীল রোধ থাকে। তাই পাখা ধীরে ঘুরলেও বিদ্যুৎ খরচ একই হয় কারণ এ সময় রেগুলেটরি বিদ্যুৎ শক্তি তাপ শক্তি হিসেবে অপচয় হয়।
Related Questions
সৌরকোষের বিদ্যুৎ রাতেও ব্যবহার করা সম্ভব যদি এর সঙ্গে থাকে স্টোরেজ ব্যাটারী।
মানবদেহে সাধারণত ২৩ জোড়া ক্রোমেমােজোম থাকে। এর মধ্যে ২২ জােড়া স্ত্রী ও পুরুষে একই রকম। এদের অটেজোম বলা হয়। বাকি এক জোড়া মানুষের লিঙ্গ নির্ধরণ করে বলে এদের সেক্স ক্রোমোজোম বলে।
মাইক্রোওয়েভের মাধ্যমে যে টেলিযোগাযোগ ব্যবস্থা আমাদের দেশে প্রচলিত তাতে মাইক্রোওয়েভ অধিকাংশ দূরত্ব অতিক্রম করে - - ওয়েভ গাইডের মধ্যে দিয়ে
ব্যাখ্যাঃ কম্পিউটারের সফটওয়্যার বলতে বোঝায় এর প্রোগ্রাম বা কর্ম পরিকল্পনার কৌশল। সফটওয়্যার হাত দিয়ে স্পর্শ করা যায় না। কোন কম্পিউটার ব্যবস্থায় সকল ভৌত যন্ত্রপাতি ও ডিভাইস, কী বোর্ড, প্রিন্টার, মনিটর ইত্যাদিকে একত্রে বলে হার্ডওয়্যার বা যান্ত্রিক সরঞ্জাম। হার্ডওয়্যার ও সফটওয়্যার অংশের সম্মিলিত রূপ।
প্রশ্নঃ কাচ তৈরীর প্রধান কাঁচামাল হলো - - -
উত্তরঃ বালি
ব্যাখ্যাঃ বালুর প্রধান উপাদান হলো সিলিকন ডাই অক্সাইড বা সিলিকা। এই সিলিকাই হচ্ছে কাচ তৈরীর প্রধান কাঁচামাল। অপরদিকে সাজিমাটি ও চুনাপাথরের প্রধান উপাদান হলো যথাক্রমে সোডিয়াম কার্বনেট ও ক্যালসিয়াম কার্বনেট। এই সোডিয়াম কার্বনেট ও ক্যালসিয়াম কার্বনেট কাচ তৈরিতে সহায়ক উপাদান হিসেবে ব্যবহৃত হয়। জিপসাম হতে প্যারিস - প্লাস্টার উৎপাদন করা হয়।
-রংধনু বা রামধনু বা ইন্দ্রধনু হল একটি দৃশ্যমান ধনুকাকৃতি আলোর রেখা যা বায়ুমণ্ডলে অবস্থিত জলকণায় সূর্যালোকের প্রতিফলন এবং প্রতিসরণের ফলে ঘটিত হয়। সাধারণত বৃষ্টির পর আকাশে সূর্যের বিপরীত দিকে রামধনু দেখা যায়।
-পূর্বাকাশে রংধনু দেখা যায় না সকালে।
-পশ্চিমাকাশে রংধনু দেখা যায় সকালে।
-আকাশে রংধনু সৃষ্টির কারন বৃষ্টির কণা।রংধনু সৃষ্টির বেলায় পানির কণাগুলো প্রিজমের কাজ করে।
-রংধনুর সাত রংয়ের মধ্যে মধ্যম রং সবুজ।
জব সলুশন