উপকূল হতে বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা কত?
বাংলাদেশের মোট সীমানা ৫১৩৮ কিলোমিটার। এর মধ্যে জলসীমা ৭১১ কিলোমিটার।
বাংলাদেশের অর্থনৈতিক সমুদ্রসীমা ২০০ নটিক্যাল মাইল।
রাজনৈতিক সমুদ্রসীমা ১২ নটিক্যাল মাইল।
মহীসোপান ৩৫০ নটিক্যাল মাইল।
Related Questions
ফরিদপুর জেলা বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান পাট উৎপাদনকারী অঞ্চল হিসেবে পরিচিত। এখানকার মাটি ও জলবায়ু পাট চাষের জন্য অত্যন্ত উপযোগী, ফলে এই জেলায় পাটের উৎপাদন অন্যান্য জেলার তুলনায় বেশি হয়।
বাংলাদেশ - চীন মৈত্রী সেতু ১. অন্য নাম ... বুড়িগঙ্গা সেতু হল বাংলাদেশের বুড়িগঙ্গা নদীর উপর নির্মিত একটি সেতু। এটি বাংলাদেশ ও চীন যৌথ ভাবে তৈরি করেছে। সেতুটি ৭২৫ মিটার দীর্ঘ। এই সেতু ঢাকার সঙ্গে কেরানীগঞ্জ উপাজেলাকে যুক্ত করেছে। সেতুটি নির্মাণের ফলে সহজেই কেরানীগঞ্জ উপজেলা ও তার পার্শবর্তী এলাকার মানুষ ঢাকা শহরে প্রবেশ করতে পারছে। এই সেতু ঢাকা - খুলনা মহাসড়কে যুক্ত করেছে।
চীন - বাংলাদেশ মৈত্রী সেতু - ১ নির্মাণের প্রধান উদ্দেশ্য দেশের দক্ষিণ অঞ্চলের সাথে ঢাকার পরিবহন ব্যবস্থা উন্নত করা
- ক্রান্তীয় পাতাঝরা বা পত্রপতনশীল অরণ্য: বাংলাদেশের ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলা পাতাঝরা অরণ্যের অঞ্চল।
- এ বনভূমিতে বছরের শীতকালে একবার গাছের পাতা সম্পূর্ণরূপে ঝরে যায়।
- শাল বা গজারি ছাড়াও এ অঞ্চলে কড়ই, বহেড়া, হিজল, শিরীষ, হরীতকী, কাঁঠাল, নিম ইত্যাদি গাছ জন্মে।
- এ বনভূমিতে শালগাছ প্রধান বৃক্ষ তাই এ বনকে শালবন হিসেবেও অভিহিত করা হয়।
- ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে এ বনভূমি মধূপুর ভাওয়াল বনভূমি নামে পরিচিত।
- দিনাজপুর অঞ্চলে এটিকে বরেন্দ্র অঞ্চলের বনভূমি বলা হয়।
জব সলুশন