বাংলাদেশের কোন বনভূমি শালবৃক্ষের জন্য বিখ্যাত?
- ক্রান্তীয় পাতাঝরা বা পত্রপতনশীল অরণ্য: বাংলাদেশের ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, গাজীপুর, দিনাজপুর ও রংপুর জেলা পাতাঝরা অরণ্যের অঞ্চল।
- এ বনভূমিতে বছরের শীতকালে একবার গাছের পাতা সম্পূর্ণরূপে ঝরে যায়।
- শাল বা গজারি ছাড়াও এ অঞ্চলে কড়ই, বহেড়া, হিজল, শিরীষ, হরীতকী, কাঁঠাল, নিম ইত্যাদি গাছ জন্মে।
- এ বনভূমিতে শালগাছ প্রধান বৃক্ষ তাই এ বনকে শালবন হিসেবেও অভিহিত করা হয়।
- ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল ও গাজীপুরে এ বনভূমি মধূপুর ভাওয়াল বনভূমি নামে পরিচিত।
- দিনাজপুর অঞ্চলে এটিকে বরেন্দ্র অঞ্চলের বনভূমি বলা হয়।
Related Questions
শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস বাংলাদেশে পালিত একটি বিশেষ দিবস। প্রতিবছর বাংলাদেশে ১৪ ডিসেম্বর দিনটিকে শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস হিসেবে পালন করা হয়। ১৯৭১ সালের ১০ থেকে ১৪ ডিসেম্বর পাকিস্তান সেনাবাহিনী বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণীর সকল বুদ্ধিজীবীকে হত্যা করে। এ কাজে বাংলাদেশীদের মধ্যে রাজাকার, আল বদর, আল শামস বাহিনীর সদস্যরা তাদের প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষভাবে সহযোগিতা করেছিল।
বাসস হচ্ছে বাংলাদেশের রাষ্ট্রয়াত্ত সংবাদ সংস্থার নাম।
এর পূর্ণ রূপ হচ্ছে বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা।
এর যাত্রা শুরু হয় ১৯৭২ সালের ১ জানুয়ারি।
রাজধানী ঢাকার পুরানা পল্টনে এর প্রধান দপ্তর অবস্থিত।
ইউরিয়া সারের প্রধান কাঁচামাল : মিথেন গ্যাস।
প্রাকৃতিক গ্যাসের উপাদানগুলো হলো মিথেন ৮০% - ৯০%, ইথেন ১৩%, প্রোপেন ৩% । এছাড়া বিউটেন, ইথিলিন ও নাটট্রোজেনও কিছু পরিমাণ থাকে । আমাদের বাংলাদেশে প্রাপ্ত প্রাকৃতিক গ্যাস মিথেনের পরিমাণ ৯৫% - ৯৯% ।
বর্তমানে দেশে বেশি তুলা উৎপন্ন হয় ঝিনাইদহে।
পাট চাষের জন্য সবচেয়ে বেশি উপযোগী ফরিদপুর জেলা।
ভুট্টা চাষের জন্য উপযোগী রংপুর জেলা।
রেশম চাষের জন্য সবচেয়ে উপযোগী রাজশাহী জেলা।
তামাক চাষ সবচেয়ে বেশি হয় কুষ্টিয়া জেলায়।
মেঘনা বাংলাদেশের গভীর ও প্রশস্ততম নদী এবং অন্যতম বৃহৎ ও প্রধান নদী।
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকা সবুজ আয়তক্ষেত্রের মধ্যে লাল বৃত্ত।
সবুজ রং বাংলাদেশের সবুজ প্রকৃতি ও তারুণ্যের প্রতীক, বৃত্তের লাল রং উদীয়মান সূর্য, স্বাধীনতা যুদ্ধে আত্মোৎসর্গকারীদের রক্তের প্রতীক।
বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার এই রূপটি ১৯৭২ সালের ১৭ জানুয়ারি সরকারীভাবে গৃহীত হয়।
এর দৈর্ঘ্য এবং প্রস্থ ১০ঃ৬।
জব সলুশন