সমাস ভাষাকে কী করে?
সমাস ভাষাকে সংক্ষেপ করে।
সমাস: সমাস শব্দের অর্থ মিলন। অর্থ সম্বন্ধ আছে এমন একাধিক শব্দের মিলিত হয়ে একটি নতুন শব্দ তৈরির ব্যাকরণ সম্মত প্রক্রিয়াকেই বলা হয় সমাস।
মূলত, সমাসে একটি বাক্যাংশ একটি শব্দে পরিণত হয়। সমাসের রীতি বাংলায় এসেছে সংস্কৃত ভাষা থেকে।
বাক্যে শব্দের ব্যবহার কমানোর উদ্দেশ্যে সমাস ব্যবহার করা হয়।
উল্লেখ্য, সমাস অর্থ সম্বন্ধপূর্ণ একাধিক শব্দের মিলন। আর সন্ধি পাশাপাশি অবস্থিত দুইটি ধ্বনির মিলন।
Related Questions
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ‘নৈবেদ্য’ কাব্যগ্রন্থের ৩০তম কবিতার প্রথম লাইন হলো “বৈরাগ্য সাধনে মুক্তি সে আমার নয়”।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর বিখ্যাত কিছু উক্তিঃ
- ‘একখানি ছোট ক্ষেত আমি একেলা।' (সোনার তরী)
- যদি তোর ডাক শুনে কেউ না আসে, তবে একলা চল রে।”
- ‘শিশুরাজ্যে এই মেয়েটি একটি ছোটখাট বর্গির উপদ্রব বলিলেই হয়।' (সমাপ্তি)
- ‘শৈবাল দীঘিরে কহে উচ্চ করি শির, লিখে রেখ এক ফোঁটা দিলেম শিশির।’
- ‘সন্ধ্যারাগে ঝিলিমিলি ঝিলমের স্রোতখানি বাঁকা।' (বলাকা)
- ‘আনন্দলোকে মঙ্গলালোকে বিরাজ সত্য সুন্দর।'
- গ্রহণ করেছ যত ঋণী তত করেছ আমায়।' (শেষের কবিতার লাবণ্যর উক্তি)
- “কিন্তু মঙ্গল আলোকে আমার শুভ উৎসব উজ্জ্বল হইয়া উঠিল’। (কাবুলিওয়ালা)
- ‘আমি এ কথা, এ ব্যথা, সুখ-ব্যাকুলতা কাহার চরণ তলে দিব নিছনি।' -রবীন্দ্রনাথে এ গানে ‘নিছনি’পূজা অর্থে ব্যবহৃত হয়েছে।
- ‘কাদম্বিনী মরিয়া প্রমাণ করিল সে মরে নাই’ (জীবিত ও মৃত)
- ‘ফ্যাশনটা হলো মুখোশ, স্টাইলটা হলো মুখশ্রী' (শেষের কবিতা)
- কালের যাত্রা ধ্বনি শুনিতে কি পাও? (শেষের কবিতা)
জলজ উদ্ভিদ সহজে ভাসতে পারে এর কারণ হলো , এদের কান্ডে অনেক বায়ু কুঠুরী থাকে । এই বায়ু কুঠুরী জলজ উদ্ভিদকে পানিতে ভাসিয়ে রাখতে সাহায্য করে।
এরেনকাইমা জাতীয় কোষ বিদ্যমান থাকে
ভূপৃষ্ঠের উচ্চ চাপ বলয় থেকে নিম্ন চাপ বলয়ে যে বায়ু সারা বছর নিয়মিতভাবে প্রবাহিত হয়, তাকে নিয়ত বায়ু বলে। নিয়ত বায়ুকে প্রধানত তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। যেমন - অয়ন বায়ু বা বাণিজ্য বায়ু, পশ্চিমা বায়ু ও মেরুদেশীয় বায়ু।
ব্যাখ্যাঃ বৈদ্যুতিক মটর তড়িৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে। বৈদ্যুতিক জেনারেটর বা ডায়নামো যান্ত্রিক শক্তিকে তড়িৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে। তাপীয় ইঞ্জিন তাপ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে।
বৈদ্যুতিক মটর ফ্লেমিঙ্গয়ের ডান হস্ত নিয়ম অনুসারে পরিচালিত হয়।
উত্তর: বায়োগ্যাস
ব্যাখ্যা : প্রাকৃতিক বিপর্যয় বা অন্য কোন কারণে ভূ - পৃষ্ঠের গাছপালা , জীবজন্তু বছর ধরে মাটিচাপা পড়ে পচে যায় । এভাবে বহুবছর চাপা পড়া অবস্থায় থাকলে অভ্যন্তরে প্রচণ্ড চাপ ও তাপে এরা জীবাশ্ম জ্বালানি তে পরিণত হয় । যেমন - পেট্রোল , খনিজ কয়লা , প্রাকৃতিক গ্যাস ইত্যাদি । অপরদিকে, বায়োগ্যাস কোন জীবাশ্ম জ্বালানি নয়। কারণ এটি প্রাণের মলমূত্র পচা গাছপালা হতে 'ফারমেন্টেশন' ও 'গাজন ' প্রক্রিয়ায় উৎপাদিত হয়।
মহাবিশ্বের যে কোনো দুটি বস্তুর মধ্যকার আকর্ষণ বলকে মহাকর্ষ বলে। কোনো বস্তুর উপর পৃথিবীর আকর্ষণ বলকে অভিকর্ষ বা মাধ্যাকর্ষণ বলে। এই মাধ্যাকর্ষণ বলের জন্যই পৃথিবীর ঘূর্ণন সত্ত্বেও আমরা পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে ছিটকে পড়ি না, বরং প্রতিনিয়ত পৃথিবীর সাথে আবর্তিত হচ্ছি।
জব সলুশন