জলজ উদ্ভিদ সহজে ভাসার কারণ

ক) এরা অনেক ছোট হয়
খ) এদের কাণ্ডে অনেক বায়ুকুঠুরী আছে
গ) এরা পানিতে জন্মে
ঘ) এদের পাতা অনেক কম থাকে
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:

জলজ উদ্ভিদ সহজে ভাসতে পারে এর কারণ হলো , এদের কান্ডে অনেক বায়ু কুঠুরী থাকে । এই বায়ু কুঠুরী জলজ উদ্ভিদকে পানিতে ভাসিয়ে রাখতে সাহায্য করে। 

এরেনকাইমা জাতীয় কোষ বিদ্যমান থাকে

Related Questions

ক) আয়না বায়ু
খ) প্রত্যায়ন বায়ু
গ) মৌসুমী বায়ু
ঘ) নিয়ত বায়ু
Note :

ভূপৃষ্ঠের উচ্চ চাপ বলয় থেকে নিম্ন চাপ বলয়ে যে বায়ু সারা বছর নিয়মিতভাবে প্রবাহিত হয়, তাকে নিয়ত বায়ু বলে। নিয়ত বায়ুকে প্রধানত তিনটি শ্রেণিতে ভাগ করা যায়। যেমন - অয়ন বায়ু বা বাণিজ্য বায়ু, পশ্চিমা বায়ু ও মেরুদেশীয় বায়ু।

ক) তাপ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে
খ) তাপ শক্তিকে তড়িৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে
গ) যান্ত্রিক শক্তিকে তড়িৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে
ঘ) তড়িৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে
Note :

ব্যাখ্যাঃ বৈদ্যুতিক মটর তড়িৎ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে। বৈদ্যুতিক জেনারেটর বা ডায়নামো যান্ত্রিক শক্তিকে তড়িৎ শক্তিতে রূপান্তরিত করে। তাপীয় ইঞ্জিন তাপ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রূপান্তরিত করে।

বৈদ্যুতিক মটর ফ্লেমিঙ্গয়ের ডান হস্ত নিয়ম অনুসারে পরিচালিত হয়।

ক) পেট্রোলিয়াম
খ) কয়লা
গ) প্রাকৃতিক গ্যাস
ঘ) বায়োগ্যাস
Note :

উত্তর: বায়োগ্যাস 

ব্যাখ্যা : প্রাকৃতিক বিপর্যয় বা অন্য কোন কারণে ভূ - পৃষ্ঠের গাছপালা , জীবজন্তু বছর ধরে মাটিচাপা পড়ে পচে যায় । এভাবে বহুবছর চাপা পড়া অবস্থায় থাকলে অভ্যন্তরে প্রচণ্ড চাপ ও তাপে এরা জীবাশ্ম জ্বালানি তে পরিণত হয় । যেমন - পেট্রোল , খনিজ কয়লা , প্রাকৃতিক গ্যাস ইত্যাদি । অপরদিকে, বায়োগ্যাস কোন জীবাশ্ম জ্বালানি নয়। কারণ এটি প্রাণের মলমূত্র পচা গাছপালা হতে 'ফারমেন্টেশন' ও 'গাজন ' প্রক্রিয়ায় উৎপাদিত হয়।

ক) মহাকর্ষণ বলের জন্য
খ) মধ্যাকর্ষণ বলের জন্য
গ) আমরা স্থির থাকার জন্য
ঘ) পৃথিবীর সাথে আমাদের আবর্তনের জন্য
Note :

মহাবিশ্বের যে কোনো দুটি বস্তুর মধ্যকার আকর্ষণ বলকে মহাকর্ষ বলে। কোনো বস্তুর উপর পৃথিবীর আকর্ষণ বলকে অভিকর্ষ বা মাধ্যাকর্ষণ বলে। এই মাধ্যাকর্ষণ বলের জন্যই পৃথিবীর ঘূর্ণন সত্ত্বেও আমরা পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে ছিটকে পড়ি না, বরং প্রতিনিয়ত পৃথিবীর সাথে আবর্তিত হচ্ছি।

ক) অক্সিজেন ও গ্লূকোজ
খ) অক্সিজেন ও রক্তের আমিষ
গ) ইউরিয়া ও গ্লূকোজ
ঘ) এমাইনো এসিড ও কার্বন ডাই অক্সাইড
Note :

ব্যাখ্যাঃ আমাদের দেহকোষ রক্ত হতে অক্সিজেন ও খাদ্যসার (গ্লুকোজ, অ্যামাইনো এসিড, ফ্যাটিএসিড) গ্রহণ করে। পক্ষান্তরে রক্ত দেহকোষ থেকে বিপাকের ফলে উৎপন্ন পদার্থ ও CO² গ্রহণ করে।

রক্তের হিমোগ্লোবিন অক্সিজেন পরিবহন করে অক্সি - হিমোগ্লোবিন রূপে।

ক) তামা ও টিন
খ) তামা ও দস্তা
গ) তামা ও নিকেল
ঘ) তামা ও সিসা
Note :

সংকর ধাতু পিতলের উপাদান হল - তামা ও দস্তা।

দুবা ততোধিক সংমিশ্রণে গঠিত সমসত্ব ও অসমসত্ব কঠিন পদার্থ কে সংকর ধাতু বলে। সংকর ধাতু পিতলের উপাদান হলো তামা ও দস্তা। তামা ও টিন মিশিয়ে ব্রোঞ্জ বা কাসা প্রস্তুত করা হয়।

জব সলুশন

ডিজিএফআই - নিরাপত্তা পরিদর্শক (এসআই) (13-12-2025)

গণপূর্ত অধিদপ্তর - অফিস সহায়ক (13-12-2025)

গণপূর্ত অধিদপ্তর - হিসাব সহকারী_অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (12-12-2025)

ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি) - কাস্টমার সার্ভিস এটেনডেন্ট (12-12-2025)

সমন্বিত ৯ ব্যাংক ২ আর্থিক প্রতিষ্ঠান - সিনিয়র অফিসার (05-12-2025)

খাদ্য অধিদপ্তর - সহকারী উপ-খাদ্য পরিদর্শক (29-11-2025)

Job Solution Live Exam Recent Job Solution 2025

আমাদের মোবাইল অ্যাপ ডাউনলোড করুন

যেকোনো সময়, যেকোনো জায়গা থেকে শিখুন