১৯৮৮ সালের সিউল অলিম্পিকে বাংলাদেশের কোন ভাস্করের শিল্পকর্ম প্রদর্শনীতে স্থান পায়?
- হামিদুজ্জামান খান একজন খ্যাতিমান বাংলাদেশী শিল্পী ও ভাস্কর। ফর্ম, বিষয়ভিত্তিক ও নিরীক্ষাধর্মী ভাস্কর্যের জন্য তিনি সুপরিচিত।
- মুক্তিযুদ্ধের প্রেরণায় নির্মিত একাত্তর স্মরণে শীর্ষক কাজের জন্য তিনি ভাস্কর হিসেবে ১৯৭৬ সালে বাংলাদেশে খ্যাতি লাভ করেন।
- পরবর্তীতে ১৯৮৮ সালে দক্ষিণ কোরিয়া প্রজাতন্ত্রের রাজধানী সিউলে অলিম্পিক ভাস্কর্য পার্কে ভাস্কর্য স্থাপনের মাধ্যমে তিনি আন্তর্জাতিক পরিসরে পরিচিতি অর্জন করেন।
Related Questions
- উপমহাদেশীয়দের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর ছিলেন স্যার আহমদ ফজলুর (এ এফ) রহমান (১৮৮৯-১৯৪৫)।
- ১৯৩৪ থেকে ১৯৩৬ সাল পর্যন্ত তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ছিলেন।
মুঘল সাম্রাজ্যের দ্বিতীয় সম্রাট নাসিরুদ্দিন মোহাম্মদ হুমায়ুন বাংলার রূপ প্রকৃতি এবং সম্পদের প্রাচুর্য মুগ্ধ হয়ে বাংলার নাম দেন জান্নাতাবাদ।
চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত হলো ১৭৯৩ সালে কর্নওয়ালিস প্রশাসন কর্তৃক ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি সরকার ও বাংলার জমি মালিকদের (সকল শ্রেণীর জমিদার ও স্বতন্ত্র তালুকদারদের ) মধ্যে সম্পাদিত একটি যুগান্তকরী চুক্তি।
‘অগ্নিশ্বর’, ‘কানাইবাসী’, ‘মোহনবাঁসী’ ও ‘বীটজব ইত্যাদি কলার বিভিন্ন জাতের নাম
বলাকা ও দোয়েল উন্নত জাতের গমের নাম। উন্নত জাতের গম বাদে এগুলো পাখির নাম। যখন উন্নত জাতের শস্যের কথা বলবে তখন উত্তর গম হবে।
ঢাকার বিখ্যাত তারা মসজিদ মির্জা আহমদ খান নির্মাণ করেন।
বিখ্যাত তারা মসজিদ পুরান ঢাকার আরমানিটোলা আবুল খয়রাত রোডে অবস্থিত। এটি 18 শতকের শেষের দিকে মির্জা গোলাম পীর নির্মাণ করেন।
জব সলুশন