বাংলায় চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত প্রবর্তন করা হয় কোন সালে?
চিরস্থায়ী বন্দোবস্ত হলো ১৭৯৩ সালে কর্নওয়ালিস প্রশাসন কর্তৃক ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি সরকার ও বাংলার জমি মালিকদের (সকল শ্রেণীর জমিদার ও স্বতন্ত্র তালুকদারদের ) মধ্যে সম্পাদিত একটি যুগান্তকরী চুক্তি।
Related Questions
‘অগ্নিশ্বর’, ‘কানাইবাসী’, ‘মোহনবাঁসী’ ও ‘বীটজব ইত্যাদি কলার বিভিন্ন জাতের নাম
বলাকা ও দোয়েল উন্নত জাতের গমের নাম। উন্নত জাতের গম বাদে এগুলো পাখির নাম। যখন উন্নত জাতের শস্যের কথা বলবে তখন উত্তর গম হবে।
ঢাকার বিখ্যাত তারা মসজিদ মির্জা আহমদ খান নির্মাণ করেন।
বিখ্যাত তারা মসজিদ পুরান ঢাকার আরমানিটোলা আবুল খয়রাত রোডে অবস্থিত। এটি 18 শতকের শেষের দিকে মির্জা গোলাম পীর নির্মাণ করেন।
১৯২০ সালে ভারতীয় বিধান পরিষদে গৃহীত ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় আইন অনুসারে ১৯২১ সালের ১ জুলাই ৩টি অনুষদ, ১২ টি বিভাগ, ৬০ জন শিক্ষক, ৮৪৭ জন ছাত্রছাত্রী ও ৩ টি আবাসিক হল( সলিমুল্লাহ, জগন্নাথ, শহীদুল্লাহ হল, নিয়ে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠিত হয় । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম চ্যান্সেলর লর্ড ডানডাস (জেসিআই) এবং প্রথম ভাইস চ্যান্সেলর পি জে (ফিলিপ জোসেপ) হার্টজ।
বাংলাদেশের বিভিন্ন স্থানে ভূ-পৃষ্ঠে অথবা অন্তর্ভূ-পৃষ্ঠে (subsurface) চীনামাটির সন্ধান পাওয়া গিয়েছে। নেত্রকোনা জেলার বিজয়পুর ও গোপালপুরে, শেরপুর জেলার নালিতাবাড়ী উপজেলায়, চট্টগ্রাম জেলার হাইটগাঁও ও সাতকানিয়া উপজেলার বাইতুল ইজ্জতে চীনামাটির মজুত রয়েছে। এ ছাড়া দিনাজপুর জেলার মধ্যপাড়া, বড়পুকুরিয়া ও দীঘিপাড়া এবং নওগাঁ জেলার পত্নীতলাতে ভূ-পৃষ্ঠের নিকটে চীনামাটি মজুতের সন্ধান পাওয়া গিয়েছে।
সপ্তম শতাব্দীতে নির্মিত পাহাড়পুরের বৌদ্ধ বিহারটি সোমপুর বিহার নামে পরিচিত ছিল।
পাহাড়পুর বৌদ্ধবিহার বা সোমপুর বিহার বা সোমপুর মহাবিহার বর্তমানে ধ্বংসপ্রাপ্ত একটি প্রাচীন বৌদ্ধ বিহার। পালবংশের দ্বিতীয় রাজা শ্রী ধর্মপাল দেব (৭৮১ - ৮২১) অষ্টম শতকের শেষের দিকে বা নবম শতকে এই বিহার তৈরি করছিলেন। ১৮৭৯ খ্রিস্টাব্দে স্যার আলেকজান্ডার কানিংহাম এই বিশাল স্থাপনা আবিষ্কার করেন।
জব সলুশন