'অকাল বোধন' বাগধারাটির অর্থ-
ক) শেষ বিদায়
খ) অসময়ে আবির্ভাব
গ) শেষ সময়ের কাজ
ঘ) সময়ে আবির্ভাব
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
'বোধন' অর্থ জাগরণ বা পূজা শুরু; হিন্দু ধর্মে শারদীয় দুর্গাপূজাকে অকাল বোধন বলা হয় কারণ এটি বসন্তকালের পরিবর্তে শরতে (অসময়ে) করা হয়েছিল। তাই এর অর্থ 'অসময়ে আবির্ভাব'।
Related Questions
ক) ছটফটানি
খ) আনন্দে চিৎকার
গ) রাগে চিৎকার
ঘ) ক্ষিপ্ত
Note : 'অকটোবিকট' বাগধারাটি মূলত অস্থিরতা বা ছটফটানি ভাব প্রকাশ করতে ব্যবহৃত হয়। এটি আনন্দ বা রাগের চিৎকার নয় বরং শারীরিক বা মানসিক অস্থিরতার পরিচায়ক।
ক) আকাশ
খ) অমাবস্যার চাঁদ
গ) একাদশে বৃহস্পতি
ঘ) অরণ্যে রোদন
Note : অমাবস্যায় চাঁদ দেখা যায় না; তাই যা সচরাচর দেখা যায় না বা পাওয়া খুব কঠিন এমন বস্তুকে 'অমাবস্যার চাঁদ' বা দুর্লভ বস্তু বলা হয়। একাদশে বৃহস্পতি অর্থ সৌভাগ্যের বিষয়।
ক) অক্কা পাওয়া
খ) কেউকেটা
গ) কান পাতলা
ঘ) কেতাদুরস্ত
Note : বাংলায় 'অক্কা' শব্দটি আরবি 'ওক' থেকে এসেছে যার অর্থ শেষ সময়; তাই 'অক্কা পাওয়া' বলতে মারা যাওয়া বোঝায়। কেউকেটা মানে গণ্যমান্য আর কেতাদুরস্ত মানে পরিপাটি।
ক) অকূল পাথার
খ) গোঁফ-খেজুরে
গ) শকুনি মামা
ঘ) রাবণের চিতা
Note : 'অকূল পাথার' বাগধারাটির আক্ষরিক অর্থ কূলহীন সমুদ্র; যা রূপক অর্থেসীমাহীন বা 'খুব বিপদ' বোঝাতে ব্যবহৃত হয়। অন্য অপশনগুলোর মধ্যে শকুনি মামা মানে কুচক্রী এবং রাবণের চিতা মানে চির অশান্তি।
ক) অকর্মা
খ) কর্মবিমুখ
গ) বোকা
ঘ) মূর্খ
Note : সংস্কৃত শব্দ কুষ্মাণ্ড মানে কুমড়ো; যা দেবপূজায় লাগে। কিন্তু অকালে জন্মানো কুমড়ো দেবপূজায় লাগে না বলে তা যেমন অপদার্থ; তেমনি মানুষের ক্ষেত্রেও যার কোনো কাজের যোগ্যতা নেই তাকে 'অকর্মা' বা অকাল কুষ্মাণ্ড বলা হয়।
ক) সাবেক
খ) বর্তমান
গ) তৎসম
ঘ) উত্তম
Note : 'হাল' (বর্তমান) এর বিপরীত 'সাবেক' (অতীত বা পূর্বের)।
জব সলুশন