অপ্রাণিবাচক শব্দের উত্তর -এ কোন বিভক্তি হবে?
ক) কে
খ) রে
গ) তে
ঘ) শূন্য
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
সাধারণত অপ্রাণিবাচক শব্দের কর্মকারকে শূন্য বিভক্তি হয়। যেমন 'আমি বই পড়ি' এখানে বই অপ্রাণিবাচক এবং শূন্য বিভক্তিযুক্ত।
Related Questions
ক) তোমাতে-আমাতে এমন কী তফাত!
খ) তোমার বাবা কি বাড়ি আছেন?
গ) দাদা কাল কলকাতা যাবে।
ঘ) মেয়েরা টেনিস খেলছে।
Note : ‘তোমাতে-আমাতে’ বাক্যে ‘তে’ বিভক্তি যুক্ত হয়েছে যা সপ্তমী বিভক্তির চিহ্ন। বাকি অপশনগুলোতে কর্তায় শূন্য বিভক্তি ব্যবহৃত হয়েছে।
ক) শূন্য বিভক্তি
খ) প্রথমা বিভক্তি
গ) সপ্তমী বিভক্তি
ঘ) ষষ্ঠী বিভক্তি
Note : শব্দের শেষে যদি কোনো দৃশ্যমান বিভক্তি চিহ্ন না থাকে তবে ধরে নেওয়া হয় সেখানে শূন্য বিভক্তি বা প্রথমা বিভক্তি আছে।
ক) এর
খ) এরা
গ) দিগকে
ঘ) দিগের
Note : প্রথমা বিভক্তির বহুবচনে রা এরা গুলি ইত্যাদি ব্যবহৃত হয়। তাই প্রদত্ত অপশনগুলোর মধ্যে 'এরা' সঠিক। দিগকে বা দিগের দ্বিতীয়া বা ষষ্ঠী বিভক্তির রূপ।
ক) ৫ প্রকার
খ) ২ প্রকার
গ) ৭ প্রকার
ঘ) ৩ প্রকার
Note : সংস্কৃত ব্যাকরণের নিয়ম অনুসারে বাংলা শব্দ বিভক্তিকে সাত ভাগে ভাগ করা হয়েছে। যথা প্রথমা থেকে সপ্তমী পর্যন্ত।
ক) ২ প্রকার
খ) ৩ প্রকার
গ) ৫ প্রকার
ঘ) ৪ প্রকার
Note : বিভক্তি প্রধানত দুই প্রকার। যথা শব্দ বিভক্তি বা নাম বিভক্তি এবং ক্রিয়া বিভক্তি।
ক) কারক
খ) সন্ধি
গ) প্রকৃতি
ঘ) সমাস
Note : কারক নির্ণয় এবং বাক্যে পদের পারস্পরিক সম্পর্ক স্থাপনের জন্য বিভক্তির প্রয়োজন অপরিহার্য। সন্ধি বা সমাসের ক্ষেত্রে বিভক্তি মুখ্য নয়।
জব সলুশন