‘ভাবিতে উচিত ছিল প্রতিজ্ঞা যখন’ এটি কোন ধরনের বাক্য?
ক) সরল
খ) জটিল
গ) যৌগিক
ঘ) খণ্ড
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
এটি একটি কাব্যিক বাক্য যেখানে শর্ত বা সময়ের উল্লেখ আছে যা জটিল বাক্যের অন্তর্গত। মূলত যখন-তখন এর ব্যবহার উহ্য আছে।
Related Questions
ক) সরল বাক্য
খ) জটিল বাক্য
গ) যৌগিক বাক্য
ঘ) যোগরূঢ়
Note : এখানে একটি খণ্ডবাক্য অন্যটির ওপর নির্ভরশীল। কারণ দর্শানো বা শর্ত সাপেক্ষে বাক্যটি গঠিত হয়েছে যা জটিল বাক্যের বৈশিষ্ট্য।
ক) সরল
খ) জটিল
গ) যৌগিক
ঘ) খণ্ড
Note : যে বাক্যে একটি প্রধান খণ্ডবাক্য এবং এক বা একাধিক আশ্রিত খণ্ডবাক্য থাকে তাকে মিশ্র বা জটিল বাক্য বলে। এখানে যিনি-তিনি সাপেক্ষ সর্বনাম ব্যবহৃত হয়েছে যা জটিল বাক্যের লক্ষণ।
ক) আকাঙ্ক্ষার প্রয়োগে ভুল
খ) উপমার প্রয়োগে ভুল
গ) দুর্বোধ্যতা
ঘ) গুরুচণ্ডালী
Note : শব হলো তৎসম শব্দ এবং পোড়া হলো দেশি শব্দ। তাই শবপোড়া শব্দটি গুরুচণ্ডালী দোষে দুষ্ট। শুদ্ধ রূপ হবে শবদাহ অথবা মড়াপোড়া।
ক) উপমার ভুল প্রয়োগ
খ) বাগধারার রদবদল
গ) অপ্রচলিত ও দুর্বোধ্য শব্দ ব্যবহার
ঘ) তৎসম শব্দের সঙ্গে দেশি শব্দের প্রয়োগ
Note : তৎসম বা সংস্কৃত শব্দের সাথে দেশি শব্দের অসঙ্গতিপূর্ণ মিশ্রণকে গুরুচণ্ডালী দোষ বলা হয়। যেমন মড়াদাহ না বলে মড়াপোড়া বলা উচিত।
ক) আঞ্চলিক দোষ
খ) গুরুচণ্ডালী দোষ
গ) বাহুল্য দোষ
ঘ) উপ্রেক্ষা দোষ
Note : একই বাক্যে সাধু ও চলিত ভাষার শব্দের মিশ্রণ ঘটলে তাকে গুরুচণ্ডালী দোষ বলে। এটি বাক্যের যোগ্যতা নষ্ট করে।
ক) বাগধারার দোষ
খ) গুরুচণ্ডালী দোষ
গ) উপমার ভুল প্রয়োগ
ঘ) বাহুল্য দোষ
Note : হৃদয় মন্দিরের সাথে বীজ বোনা বা উপ্ত হওয়ার সম্পর্ক নেই কারণ মন্দিরে বীজ বোনা যায় না। এটি ক্ষেত বা মাঠের সাথে তুলনীয় হতে পারত তাই এখানে উপমার ভুল প্রয়োগ হয়েছে।
জব সলুশন