মুক্তিযুদ্ধের বিজয়ের দিন আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করেন?
ক) জেনারেল মোহাম্মদ আতাউল গণি ওসমানী
খ) গ্রুপ ক্যাপ্টেন এ কে খন্দকার
গ) ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট মতিউর রহমান
ঘ) ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
১৬ ডিসেম্বর ১৯৭১ সালে রেসকোর্স ময়দানে যৌথবাহিনীর নিকট পাকিস্তানি বাহিনীর আত্মসমর্পণ অনুষ্ঠানে বাংলাদেশের পক্ষে প্রতিনিধিত্ব করেন গ্রুপ ক্যাপ্টেন (পরবর্তীতে এয়ার ভাইস মার্শাল) এ কে খন্দকার। প্রধান সেনাপতি এম এ জি ওসমানী সেসময় যুদ্ধক্ষেত্রের অন্য প্রান্তে থাকায় উপস্থিত থাকতে পারেননি।
Related Questions
ক) ৪১ জন
খ) ৫৮ জন
গ) ৬৮ জন
ঘ) ৬২ জন
Note : মুক্তিযুদ্ধে অসামান্য সাহসিকতা প্রদর্শনের জন্য ৬৮ জনকে 'বীর উত্তম' খেতাবে ভূষিত করা হয়। এটি স্বাধীনতার পর দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বীরত্বসূচক রাষ্ট্রীয় খেতাব।
ক) জ্যা পল সাত্রে
খ) ক্লডে সিমোন
গ) ডব্লিউ এ এস ওডারল্যান্ড
ঘ) কেউ নয়
Note : ডব্লিউ এ এস ওডারল্যান্ড একমাত্র বিদেশি নাগরিক যিনি মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য 'বীর প্রতীক' খেতাব লাভ করেন। প্রশ্নে 'সাহিত্যিক' উল্লেখ থাকলেও ওডারল্যান্ড মূলত বাটা সু কোম্পানির এমডি ছিলেন এবং একজন সাবেক সৈনিক হিসেবে প্রত্যক্ষ যুদ্ধে সহায়তা করেছিলেন।
ক) সিপাহী
খ) ল্যান্সনায়েক
গ) লেফটেন্যান্ট
ঘ) ক্যাপ্টেন
Note : বীরশ্রেষ্ঠ হামিদুর রহমান ছিলেন সেনাবাহিনীর একজন সিপাহী। তিনি মুক্তিযুদ্ধের সময় ৪ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন এবং মাত্র ১৮ বছর বয়সে ধলই সীমান্তে পাকিস্তানি সেনাদের সাথে সম্মুখযুদ্ধে শহীদ হন।
ক) ৫ নং
খ) ৬ নং
গ) ৭ নং
ঘ) ৯ নং
Note : মুক্তিযুদ্ধের সময় সমগ্র বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয় যার মধ্যে রাজশাহী জেলা ছিল ৭ নং সেক্টরের অন্তর্ভুক্ত। এই সেক্টরের কমান্ডার ছিলেন মেজর নাজমুল হক এবং পরবর্তীতে মেজর কাজী নুরুজ্জামান।
ক) 11
খ) 8
গ) 10
ঘ) 7
Note : বীরশ্রেষ্ঠ ল্যান্সনায়েক নূর মোহাম্মদ শেখ মুক্তিযুদ্ধের সময় ৮ নম্বর সেক্টরের অধীনে যুদ্ধ করেন। তিনি যশোর অঞ্চলের গোয়ালহাটি ও ছুটিপুর ক্যাম্পে পাকিস্তানি বাহিনীর বিরুদ্ধে বীরত্বের সাথে লড়াই করে শহীদ হন।
ক) 19
খ) 21
গ) 32
ঘ) 64
Note : ১৯৭১ সালে স্বাধীনতা অর্জনের সময় বাংলাদেশে মোট জেলার সংখ্যা ছিল ১৯টি। পরবর্তীতে এরশাদ সরকারের আমলে প্রশাসনিক বিকেন্দ্রীকরণের মাধ্যমে মহকুমাগুলোকে জেলায় উন্নীত করে মোট ৬৪টি জেলা গঠন করা হয়।
জব সলুশন