চর্যাপদের খণ্ডিত পদগুলো তিব্বতি থেকে প্রাচীন বাংলায় রূপান্তর করেন-
ক) সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়
খ) হরপ্রসাদ শাস্ত্রী
গ) রাজেন্দ্রলাল মিত্র
ঘ) সুকুমার সেন
Related Questions
ক) বাঁধন-হারা
খ) মৃত্যুক্ষুধা
গ) কুহেলিকা
ঘ) শিউলিমালা
Note : জাহাঙ্গীর কাজী নজরুল ইসলামের 'কুহেলিকা' উপন্যাসের একটি কেন্দ্রীয় চরিত্র। 'বাঁধন-হারা' ও 'মৃত্যুক্ষুধা' উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র ভিন্ন।
ক) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর
খ) কায়কোবাদ
গ) ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
ঘ) ইসমাইল হোসেন সিরাজী
Note : মাইকেল মধুসূদন দত্ত ১৮২৪ সালে জন্মগ্রহণ করেন। ঈশ্বরচন্দ্র গুপ্ত ১৮১২ সালে জন্মগ্রহণ করেন; তিনি মধুসূদনের পূর্ববর্তী এবং আধুনিক বাংলা সাহিত্যের উন্মেষপর্বের একজন গুরুত্বপূর্ণ কবি। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর (১৮৬১) , কায়কোবাদ (১৮৫৭) এবং ইসমাইল হোসেন সিরাজী (১৮৮০) সকলেই মধুসূদন দত্তের পরে জন্মগ্রহণ করেছেন।
ক) নীরব
খ) উজ্জ্বল
গ) মানোত্তীর্ণ
ঘ) সংগ্রাম
Note : নীরব' শব্দটি 'নিঃ + রব' এই বিসর্গসন্ধির নিয়ম অনুসারে গঠিত হয়েছে যেখানে বিসর্গ 'র' তে রূপান্তরিত হয়েছে। 'উজ্জ্বল' গঠিত হয়েছে 'উৎ + জল' থেকে যা ব্যঞ্জনসন্ধি; 'সংগ্রাম' গঠিত হয়েছে 'সম্ + গ্রাম' থেকে যা ব্যঞ্জনসন্ধি। 'মানোত্তীর্ণ' এর ক্ষেত্রে 'মনঃ + উত্তীর্ণ' এর পরিবর্তে 'মান + উত্তীর্ণ' হলে এটি স্বরসন্ধি হয়; কিন্তু 'মানোত্তীর্ণ' একটি বিসর্গসন্ধি নয়।
ক) লেখার ধরনে
খ) উচ্চারণের বিশিষ্টতায়
গ) সংখ্যাগত পরিমাণে
ঘ) ইন্দ্রিয় গ্রাহ্যে
Note :
ধ্বনি এবং বর্ণ দুটি আলাদা বিষয়, যেখানে তাদের পার্থক্য একটি মূল বিষয়ের উপর ভিত্তি করে।
ধ্বনি: এটি শব্দ বা শব্দাংশের তৈরি হয় যা আমাদের কানের মাধ্যমে শোনা যায়। এটি শারীরিকভাবে শোনার মাধ্যমে এবং বাক্যের নির্মাণে ব্যবহৃত হয়।
বর্ণ: এটি সেই চিহ্ন বা লেখার ধরণের বিষয় যা আমরা দেখতে পাই। বর্ণগুলো অভিব্যক্তি এবং ভাষার লিখিত অংশ।
উপরোক্ত উত্তর 'ইন্দ্রিয় গ্রাহ্যে' বর্ণনা করে যে ধ্বনি শোনা যায় এবং বর্ণ দৃশ্যমান। তাই, ধ্বনি এবং বর্ণের পার্থক্য হচ্ছে তাদের ইন্দ্রিয়গ্রাহী গুণ।
ক) এ-কার মাত্রা যুক্ত বলে
খ) 'এ' মাত্রাহীন বর্ণ বলে
গ) 'এ' উচ্চারণ বোঝাতে
ঘ) 'অ্যা' উচ্চারণ বোঝাতে
Note : রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কিছু শব্দের শুরুতে 'এ-কার' এর উপর মাত্রা ব্যবহার করতেন যেন শব্দটির উচ্চারণ 'অ্যা' ধ্বনির মতো হয়। যেমন 'এদেশ' কে 'অ্যাদেশ' বোঝানোর জন্য এই রীতি ব্যবহার করা হতো।
ক) ইংরেজি শব্দের বাংলা রূপান্তর
খ) বিদেশি শব্দের অনুবাদ
গ) বিষয়গত সুনির্দিষ্ট অর্থবোধক শব্দ
ঘ) ব্যবহারিক প্রয়োজনে নবনির্মিত শব্দ
Note : পারিভাষিক শব্দ হলো এমন শব্দ যা কোনো নির্দিষ্ট জ্ঞান বা বিদ্যাশাখায় বিশেষ ও সুনির্দিষ্ট অর্থ বহন করে। এর মূল বৈশিষ্ট্য হলো এটি একটি বিষয়গত ধারণা সুনির্দিষ্টভাবে প্রকাশ করে। অন্য অপশনগুলো আংশিক সত্য হতে পারে তবে তা পারিভাষিক শব্দের মূল ধারণাকে সম্পূর্ণভাবে প্রকাশ করে না; কারণ অনুবাদ বা নবনির্মাণ শব্দটির সুনির্দিষ্ট অর্থকে নির্দেশ করে না।
জব সলুশন