বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের সময় সর্বপ্রথম কোন এলাকা মুক্ত হয়?
ক) কুষ্টিয়া
খ) যশোর ও সিলেট
গ) রংপুর ও দিনাজপুর
ঘ) ময়মনসিংহ
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
১৯৭১ সালের ৬ই ডিসেম্বর ভারত বাংলাদেশকে স্বীকৃতি দেওয়ার পর ভারতীয় মিত্রবাহিনীর সহায়তায় মুক্তিযোদ্ধারা সর্বাত্মক আক্রমণ শুরু করে। এই প্রক্রিয়ায় দেশের সীমান্তবর্তী এলাকা যশোর এবং সিলেট সর্বপ্রথম পাকিস্তানি হানাদার বাহিনীমুক্ত হয়।
Related Questions
ক) সিপাহী
খ) ল্যান্সনায়েক
গ) লেফটেন্যান্ট
ঘ) ক্যাপ্টেন
Note : বীরশ্রেষ্ঠ সিপাহী মোহাম্মদ মোস্তফা কামাল বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর একজন যোদ্ধা ছিলেন। ১৯৭১ সালে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার দরুইন গ্রামে পাকিস্তানি বাহিনীর সাথে সম্মুখযুদ্ধে তিনি শহীদ হন। তাঁর পদবি ছিল 'সিপাহী'।
ক) ৬৭৬ জন
খ) ৬৮ জন
গ) ১৭৫ জন
ঘ) ৪২৬ জন
Note :
মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য ৪ টি রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদান করা হয় ৬৭৬ জনকে। তার মধ্যে বীরশ্রেষ্ঠ ৭ জন , বীর উত্তম ৬৮ জন, বীর বিক্রম ১৭৫ জন, বীর প্রতীক ৪২৬ জন।
ক) ইরাক
খ) মিশর
গ) কুয়েত
ঘ) জর্ডান
Note : আরব দেশগুলোর মধ্যে ইরাক সর্বপ্রথম বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে। ১৯৭২ সালের ৮ই জুলাই ইরাক বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়, যা মুসলিম বিশ্বে বাংলাদেশের গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে সহায়ক হয়েছিল।
ক) ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭৯
খ) ২৬ ডিসেম্বর ১৯৭৯
গ) ১ জানুয়ারি ১৯৮০
ঘ) ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৮০
Note : 'অপরাজেয় বাংলা' ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনের সামনে অবস্থিত একটি বিখ্যাত ভাস্কর্য। এটি মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষের মুক্তিযুদ্ধের অংশগ্রহণের প্রতীক। ভাস্কর্যটি ১৯৭৯ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবসে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়।
ক) ১০ নং
খ) ৯ নং
গ) ৪ নং
ঘ) ৭ নং
Note : ১০ নং সেক্টর বা নৌ-সেক্টর ছিল একটি ব্যতিক্রমধর্মী সেক্টর। এর কোনো নির্দিষ্ট ভৌগোলিক এলাকা ছিল না। এটি নৌ-কমান্ডোদের নিয়ে গঠিত হয়েছিল এবং বাংলাদেশের সমগ্র জলপথে অভিযান পরিচালনার দায়িত্বে ছিল।
ক) ইউ কে চিং
খ) মায়েম চ্যাং
গ) লুইপা
ঘ) উয়েন মারমা
Note : ইউ কে চিং মারমা বাংলাদেশের একমাত্র আদিবাসী মুক্তিযোদ্ধা যিনি বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য 'বীর বিক্রম' খেতাবে ভূষিত হন। তিনি কক্সবাজারের বাসিন্দা ছিলেন এবং ৭ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন।
জব সলুশন