মুক্তিযুদ্ধে বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য কতজনকে বীর বিক্রম খেতাবে ভূষিত করা হয়?
ক) ৬৭৬ জন
খ) ৬৮ জন
গ) ১৭৫ জন
ঘ) ৪২৬ জন
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
মুক্তিযুদ্ধে অবদানের জন্য ৪ টি রাষ্ট্রীয় খেতাব প্রদান করা হয় ৬৭৬ জনকে। তার মধ্যে বীরশ্রেষ্ঠ ৭ জন , বীর উত্তম ৬৮ জন, বীর বিক্রম ১৭৫ জন, বীর প্রতীক ৪২৬ জন।
Related Questions
ক) ইরাক
খ) মিশর
গ) কুয়েত
ঘ) জর্ডান
Note : আরব দেশগুলোর মধ্যে ইরাক সর্বপ্রথম বাংলাদেশকে স্বীকৃতি প্রদান করে। ১৯৭২ সালের ৮ই জুলাই ইরাক বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে স্বীকৃতি দেয়, যা মুসলিম বিশ্বে বাংলাদেশের গ্রহণযোগ্যতা বাড়াতে সহায়ক হয়েছিল।
ক) ১৬ ডিসেম্বর ১৯৭৯
খ) ২৬ ডিসেম্বর ১৯৭৯
গ) ১ জানুয়ারি ১৯৮০
ঘ) ২১ ফেব্রুয়ারি ১৯৮০
Note : 'অপরাজেয় বাংলা' ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ভবনের সামনে অবস্থিত একটি বিখ্যাত ভাস্কর্য। এটি মুক্তিযোদ্ধা ও সাধারণ মানুষের মুক্তিযুদ্ধের অংশগ্রহণের প্রতীক। ভাস্কর্যটি ১৯৭৯ সালের ১৬ই ডিসেম্বর বিজয় দিবসে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হয়।
ক) ১০ নং
খ) ৯ নং
গ) ৪ নং
ঘ) ৭ নং
Note : ১০ নং সেক্টর বা নৌ-সেক্টর ছিল একটি ব্যতিক্রমধর্মী সেক্টর। এর কোনো নির্দিষ্ট ভৌগোলিক এলাকা ছিল না। এটি নৌ-কমান্ডোদের নিয়ে গঠিত হয়েছিল এবং বাংলাদেশের সমগ্র জলপথে অভিযান পরিচালনার দায়িত্বে ছিল।
ক) ইউ কে চিং
খ) মায়েম চ্যাং
গ) লুইপা
ঘ) উয়েন মারমা
Note : ইউ কে চিং মারমা বাংলাদেশের একমাত্র আদিবাসী মুক্তিযোদ্ধা যিনি বীরত্বপূর্ণ অবদানের জন্য 'বীর বিক্রম' খেতাবে ভূষিত হন। তিনি কক্সবাজারের বাসিন্দা ছিলেন এবং ৭ নং সেক্টরে যুদ্ধ করেন।
ক) 19
খ) 21
গ) 32
ঘ) 64
Note : ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময় এবং স্বাধীনতার অব্যবহিত পরে বাংলাদেশে মোট ১৯টি জেলা ছিল। পরবর্তীকালে প্রশাসনিক সুবিধার জন্য বিভিন্ন সময়ে জেলাগুলোকে বিভক্ত করে নতুন জেলা গঠন করা হয়।
ক) ৫ নং
খ) ৬ নং
গ) ৭ নং
ঘ) ৯ নং
Note : মুক্তিযুদ্ধের সময় সমগ্র বাংলাদেশকে ১১টি সেক্টরে ভাগ করা হয়েছিল। রাজশাহী, পাবনা, বগুড়া এবং দিনাজপুর জেলার অংশবিশেষ নিয়ে ৭ নং সেক্টর গঠিত হয়েছিল। এই সেক্টরের সদর দপ্তর ছিল তরঙ্গপুর।
জব সলুশন