প্রোটিন তৈরি হয়-
ক) ফ্যাটি অ্যাসিড দিয়ে
খ) নিউক্লিক অ্যাসিড দিয়ে
গ) অ্যামিনো অ্যাসিড দিয়ে
ঘ) কোনটিই নয়
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
প্রোটিন হলো জীবদেহের অন্যতম প্রধান গাঠনিক উপাদান। এটি অসংখ্য ছোট ছোট একক দ্বারা গঠিত একটি পলিমার। প্রোটিনের এই গাঠনিক এককগুলোকে বলা হয় অ্যামিনো অ্যাসিড। ২০ ধরনের অ্যামিনো অ্যাসিড বিভিন্ন সংমিশ্রণে যুক্ত হয়ে নানা রকম প্রোটিন তৈরি করে।
Related Questions
ক) কার্বন
খ) কার্বন ও অক্সিজেন
গ) কার্বন ও হাইড্রোজেন
ঘ) কার্বন ও নাইট্রোজেন
Note : গ্রাফিন হলো কার্বনের একটি দ্বি-মাত্রিক বহুরূপী (allotrope)। এটি একটি একক পারমাণবিক স্তরবিশিষ্ট কার্বন পরমাণুর একটি ষড়ভুজাকার জালিকা। গ্রাফাইট, হীরা, এবং ফুলারিনও কার্বনের অন্যান্য বহুরূপী।
ক) একটি মহাকাশযান
খ) পৃথিবীর মতো একটি গ্রহ
গ) সূর্যের মতো একটি নক্ষত্র
ঘ) NASA এর অত্যাধুনিক টেলিস্কোপ
Note : কেপলার-৪৫২বি হলো একটি এক্সোপ্ল্যানেট বা বহিঃসৌর জাগতিক গ্রহ যা আমাদের সৌরজগতের বাইরে অবস্থিত। এটি পৃথিবীর মতোই একটি পাথুরে গ্রহ এবং তার নক্ষত্রের 'বাসযোগ্য অঞ্চলে' (habitable zone) অবস্থান করছে। এজন্য একে 'পৃথিবীর কাজিন' বা 'সুপার আর্থ' বলা হয়।
ক) ওডোমিটার
খ) ক্রনমিটার
গ) ট্যাকোমিটার
ঘ) ক্রেসকোগ্রাফ
Note : ট্যাকোমিটার (Tachometer) হলো এমন একটি যন্ত্র যা কোনো ঘূর্ণায়মান বস্তুর (যেমন বিমানের ইঞ্জিন বা প্রপেলার) কৌণিক গতি বা ঘূর্ণন গতি (RPM - Revolutions Per Minute) পরিমাপ করে, যা থেকে উড়োজাহাজের গতি নির্ণয় করা হয়। ওডোমিটার দূরত্ব মাপে, ক্রনোমিটার সূক্ষ্ম সময় মাপে এবং ক্রেসকোগ্রাফ উদ্ভিদের বৃদ্ধি মাপে।
ক) 2026
খ) 2052
গ) 2062
ঘ) 2070
Note : হ্যালির ধূমকেতু একটি বিখ্যাত ধূমকেতু যা প্রতি ৭৫-৭৬ বছর পর পর পৃথিবী থেকে দেখা যায়। এটি সর্বশেষ ১৯৮৬ সালে দেখা গিয়েছিল। সুতরাং, পরবর্তীবার এটি দেখা যাবে ১৯৮৬ + ৭৬ = ২০৬২ সালে।
ক) ডেঙ্গুজ্বর
খ) স্মলপক্স
গ) কোভিড-১৯
ঘ) পোলিও
Note : ভাইরাসকে তাদের জেনেটিক উপাদান (DNA বা RNA) অনুযায়ী ভাগ করা হয়। স্মলপক্স (গুটিবসন্ত) রোগটি Variola virus দ্বারা সৃষ্ট, যা একটি DNA ভাইরাস। অন্যদিকে, ডেঙ্গু, কোভিড-১৯ এবং পোলিও রোগগুলো RNA ভাইরাস দ্বারা ঘটে।
ক) বায়োইনফরমেটিক্স
খ) বায়োমেট্রিক
গ) বায়োকেমিস্ট্রি
ঘ) কোনটিই নয়
Note : বায়োইনফরমেটিক্স বা জৈব তথ্যবিজ্ঞান হলো এমন একটি আন্তঃশাস্ত্রীয় ক্ষেত্র যেখানে জীববিজ্ঞান, কম্পিউটার বিজ্ঞান, তথ্য প্রকৌশল এবং গণিত ব্যবহার করে জীববৈজ্ঞানিক তথ্য (যেমন ডিএনএ, আরএনএ এবং প্রোটিন সিকোয়েন্স) বিশ্লেষণ ও ব্যাখ্যা করা হয়।
জব সলুশন