ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ' গানটির রচয়িতা-
"ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ" গানটির রচয়িতা হলেন বিদ্রোহী কবি কাজী নজরুল ইসলাম। এই গানটি তাঁর রচিত একটি অত্যন্ত জনপ্রিয় এবং পরিচিত ঈদ related গান, যা প্রতি বছর ঈদ উৎসবে পরিবেশিত হয়।
অপশন খ) গোলাম মোস্তফা: গোলাম মোস্তফা একজন খ্যাতিমান কবি এবং ইসলাম ধর্ম বিষয়ক লেখক ছিলেন। তাঁর বিখ্যাত রচনা "গোলাম মোস্তফা সমগ্র", "বিলাল" ইত্যাদি।
অপশন গ) জসীম উদ্দীন: পল্লীকবি জসীম উদ্দীন তাঁর "নকশী কাঁথার মাঠ", "সোজন বাদিয়ার ঘাট" প্রভৃতি গ্রাম্য জীবনের চিত্র ফুটিয়ে তোলা কবিতার জন্য বিখ্যাত। তিনি ইসলামি গানও লিখেছেন।
অপশন ঘ) আব্বাস উদ্দীন আহমদ: আব্বাস উদ্দীন আহমদ ছিলেন একজন প্রখ্যাত লোকসংগীত শিল্পী এবং সুরকার। তিনি অনেক গান গেয়েছেন ও সুরারোপ করেছেন।
Related Questions
"নাম রেখেছি কোমল গান্ধার" কাব্যগ্রন্থটির রচয়িতা হলেন বিষ্ণু দে। তিনি ছিলেন একজন প্রখ্যাত আধুনিক বাংলা কবি, যিনি তাঁর তীক্ষ্ণ বুদ্ধিমত্তা, রাজনৈতিক চেতনা এবং শিল্প-সংস্কৃতি বিষয়ক গভীর অনুধ্যানের জন্য পরিচিত। এই কাব্যগ্রন্থটি তাঁর অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ কাজ।
অপশন ক) রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর: রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলা সাহিত্যের একজন অন্যতম শ্রেষ্ঠ প্রতিভা। তাঁর অসংখ্য বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ রয়েছে, যেমন "গীতাঞ্জলি", "সোনার তরী", "চিত্রা" ইত্যাদি।
অপশন গ) অমিয় চক্রবর্তী: অমিয় চক্রবর্তীও একজন আধুনিক বাংলা কবি এবং বুদ্ধিজীবী ছিলেন। তাঁর "অরুপ নয়ন", "মাটির ডাক" ইত্যাদি উল্লেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ।
অপশন ঘ) প্রেমেন্দ্র মিত্র: প্রেমেন্দ্র মিত্র ছিলেন একজন বিশিষ্ট ঔপন্যাসিক, ছোটগল্পকার এবং কবি। তাঁর "ফেরীওয়ালা", "কালস্রোত" ইত্যাদি বিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ।
"তৈল" প্রবন্ধটি লিখেছেন প্রখ্যাত পণ্ডিত ও সাহিত্যিক হরপ্রসাদ শাস্ত্রী। তিনি বাংলা সাহিত্যের একজন গুরুত্বপূর্ণ গবেষক এবং ঐতিহাসিক ছিলেন, যিনি প্রাচীন পুথি আবিষ্কার ও সম্পাদনার জন্য বিখ্যাত।
অপশন ক) সুকুমার রায়: সুকুমার রায় মূলত ছড়ার রাজা হিসেবে পরিচিত। তাঁর বিখ্যাত রচনাগুলি হলো "আবোল তাবোল", "হযবরল", "শুঁড়িপোঁতা শুঁড়িখানা" ইত্যাদি। ।
অপশন খ) রমেশচন্দ্র মজুমদার: রমেশচন্দ্র মজুমদার ছিলেন একজন বিখ্যাত ইতিহাসবিদ। তিনি ভারতের ইতিহাস নিয়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ গ্রন্থ রচনা করেছেন।
অপশন গ) শিবনারায়ণ রায়: শিবনারায়ণ রায় একজন আধুনিক চিন্তাবিদ এবং সাহিত্য সমালোচক। তিনি "কালান্তর", "বিচার" ইত্যাদি প্রবন্ধ লিখেছেন।
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের "রক্তকরবী" নাটকে রঞ্জন একটি গুরুত্বপূর্ণ চরিত্র। সে এই নাটকের মূল চরিত্রগুলির একজন, যার সাথে নন্দিনী এবং অন্যান্য চরিত্রদের সম্পর্ক রয়েছে।
অপশন ক) বিসর্জন: "বিসর্জন" নাটকের মূল চরিত্র অপর্ণা, গোবিন্দ মানিক্য, রঘুপতি ইত্যাদি। রঞ্জন এই নাটকের কোনো চরিত্র নয়।
অপশন গ) মুক্তধারা: "মুক্তধারা" নাটকের প্রধান চরিত্র হলেন উৎপল, সুকুমারেরা। রঞ্জন এখানে কোনো পরিচিত চরিত্র নয়।
অপশন ঘ) ডাকঘর: "ডাকঘর" নাটকের মূল চরিত্র অমল। রঞ্জন এই নাটকের কোনো চরিত্র নয়।
দীনবন্ধু মিত্রের নীলদর্পণ নাটকটি প্রথমে মুদ্রিত হয় ১৮৬০ সালে। এর ইংরেজি অনুবাদ করেন রেভারেন্ড জেমস লং, তবে এই অনুবাদটি প্রকাশের সময়ে মাইকেল মধুসূদন দত্ত এর সহযোগিতা ছিল এবং তিনি ভূমিকা লিখেছিলেন।
জব সলুশন