'ঘচাঘচ' কী ধরনের দ্বিরুক্তি?
ক) শব্দ দ্বিরুক্তি
খ) অনুকার দ্বিরুক্তি
গ) পদাত্মক দ্বিরুক্তি
ঘ) ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
'ঘচাঘচ' একটি ধ্বন্যাত্মক দ্বিরুক্তি, যা দ্রুত ও সশব্দে কোনো কিছু কাটার অনুকরণে তৈরি হয়েছে।
Related Questions
ক) দ্বিরুক্ত শব্দ
খ) সমার্থক শব্দ
গ) যুগ্মশব্দ
ঘ) শব্দদ্বিত্ব
Note : একই শব্দ অবিকৃতভাবে দুবার উচ্চারিত হয়ে যখন কোনো বিশেষ অর্থ প্রকাশ করে, তখন তাকে দ্বিরুক্ত শব্দ বলা হয়। 'জ্বর জ্বর' এই ধরনের দ্বিরুক্তির একটি উদাহরণ।
ক) যথাদ্বিরুক্তি
খ) অনুচর-দ্বিরুক্তি
গ) সমার্থক দ্বিরুক্তি
ঘ) বিপরীতার্থক দ্বিরুক্তি
Note : 'বই-টই'-এর মতো দ্বিরুক্তিকে অনুচর বা সহচর দ্বিরুক্তি বলা হয়। এখানে মূল শব্দ 'বই'-এর সঙ্গে অর্থহীন বা সামান্য অর্থবোধক 'টই' শব্দটি যুক্ত হয়ে একটি পূর্ণাঙ্গ ভাব প্রকাশ করেছে।
ক) রাশি
খ) এবং
গ) বচন
ঘ) গুলো
Note : ইতর বা সাধারণ প্রাণিবাচক এবং অপ্রাণিবাচক শব্দের বহুবচনে 'গুলো', 'গুলা', 'সব' ইত্যাদি প্রত্যয় যুক্ত হয়। যেমন: গরুগুলো, ছাগলগুলো, বইগুলো।
ক) গ্রাম
খ) কুল
গ) সভা
ঘ) মঙ্গল
Note :
"বহুবচন বাচক শব্দ" মানে হলো যে শব্দগুলো একাধিক বস্তু বা লোকের জন্য ব্যবহৃত হয়।
উল্লেখিত অপশনের মধ্যে:
গ্রাম: এটি একাধিক গ্রাম বোঝাতে পারে, তাই এটি বহুবচন বাচক।
কুল: এটি একাধিক কুল বোঝাতে ব্যবহৃত হয়, তাই এটি বহুবচন বাচক।
সভা: এটি একাধিক সভা বোঝাতে পারে, অতএব এটিও বহুবচন বাচক।
মঙ্গল: এটি কোন বহুবচন বোঝায় না। এটি সাধারণত একক অর্থে ব্যবহৃত হয়, তাই এটি বহুবচন বাচক শব্দ নয়।
সুতরাং, উত্তর "মঙ্গল" সঠিক কারণ এটি একক অর্থে ব্যবহৃত হয় এবং বহুবচন বোঝায় না।
ক) আমি
খ) বইগুলি
গ) মাঝিরা
ঘ) কলমগুলো
Note : 'আমি' একটি উত্তম পুরুষের একবচন সর্বনাম। অন্যদিকে 'বইগুলি', 'মাঝিরা' এবং 'কলমগুলো' প্রত্যয়যোগে গঠিত বহুবচনের উদাহরণ।
জব সলুশন