সমস্ত পদকে ভেঙ্গে যে বাক্যাংশ করা হয় তাকে কি বলে?

ক) সমস্যমান বাক্য
খ) সমস্ত বাক্য
গ) বিগ্রহবাক্য
ঘ) সমস্য বাক্য
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
সমাসবদ্ধ পদের অর্থ স্পষ্ট করার জন্য যে বাক্য বা বাক্যাংশ ব্যবহার করা হয়, তাকে 'ব্যাসবাক্য', 'বিগ্রহবাক্য' বা 'সমাসবাক্য' বলে। এটি সমাসের গঠন বুঝতে সাহায্য করে।

Related Questions

ক) উত্তর পদ
খ) পরপদ
গ) দক্ষিণ পদ
ঘ) পূর্বপদ
Note : সমাসবদ্ধ পদের দ্বিতীয় বা শেষ অংশকে 'উত্তরপদ' বা 'পরপদ' বলা হয়। দুটিই সঠিক পরিভাষা। যেমন, 'রাজপুত্র'-এর মধ্যে 'পুত্র' হলো উত্তরপদ।
ক) কর্মধারয়
খ) তৎপুরুষ
গ) বহুব্রীহি
ঘ) অব্যয়ীভাব
ক) কর্মধারয়
খ) তৎপুরুষ
গ) বহুব্রীহি
ঘ) অব্যয়ীভাব
ক) অলুক দ্বন্দ্ব
খ) নঞ তৎপুরুষ
গ) সমার্থক দ্বন্দ্ব
ঘ) সহচর দ্বন্দ্ব
ক) অতি দীর্ঘ
খ) অতি দীর্ঘ নয়
গ) যাহা মাপা যায়
ঘ) যাহা মাপা যায় না
Note :

সঠিক উত্তর অতি দীর্ঘ নয়

বাগধারা শব্দের আভিধানিক অর্থ কথার বচন ভঙ্গি বা ভাব বা কথার ঢং। বাক্য বা বাক্যাংশের বিশেষ প্রকাশভঙ্গিকে বলা হয় বাগধারা। বিশেষ প্রসঙ্গে শব্দের বিশিষ্টার্থক প্রয়োগের ফলে বাংলায় বহু বাগধারা তৈরী হয়েছে। এ ধরনের প্রয়োগের পদগুচ্ছ বা বাক্যাংশ আভিধানিক অর্থ ছাপিয়ে বিশেষ অর্থের দ্যোতক হয়ে ওঠে। যে পদগুচ্ছ বা বাক্যাংশ বিশিষ্টার্থক প্রয়োগের ফলে আভিধানিক অর্থের বাইরে আলাদা অর্থ প্রকাশ করে, তাকে বলা হয় বাগধারা। বাগধারা ভাষাকে সংক্ষিপ্ত করে, ভাবের ইঙ্গিতময় প্রকাশ ঘটিয়ে বক্তব্যকে রসমধুর করে উপস্থাপন করে। এদিক থেকে বাগধারা বাংলা সাহিত্যের বিশেষ সম্পদ। বাগধারা গঠনে বিভিন্ন শব্দের ব্যবহারকে শব্দের রীতিসিদ্ধ প্রয়োগও বলা হয়। একে বাগবিধিও বলা হয়ে থাকে।

ক) উপপদ তৎপুরুষ
খ) উপমান কর্মধারয়
গ) উপমিত কর্মধারয়
ঘ) নঞ তৎপুরুষ

জব সলুশন

ডিজিএফআই - নিরাপত্তা পরিদর্শক (এসআই) (13-12-2025)

গণপূর্ত অধিদপ্তর - অফিস সহায়ক (13-12-2025)

গণপূর্ত অধিদপ্তর - হিসাব সহকারী_অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার মুদ্রাক্ষরিক (12-12-2025)

ঢাকা পাওয়ার ডিস্ট্রিবিউশন কোম্পানি লিমিটেড (ডিপিডিসি) - কাস্টমার সার্ভিস এটেনডেন্ট (12-12-2025)

সমন্বিত ৯ ব্যাংক ২ আর্থিক প্রতিষ্ঠান - সিনিয়র অফিসার (05-12-2025)

খাদ্য অধিদপ্তর - সহকারী উপ-খাদ্য পরিদর্শক (29-11-2025)

Job Solution Live Exam Recent Job Solution 2025

আমাদের মোবাইল অ্যাপ ডাউনলোড করুন

যেকোনো সময়, যেকোনো জায়গা থেকে শিখুন