রবীন্দ্রনাথ কোন কারক বাদ দিতে চেয়েছিলেন?
ক) করণ কারক
খ) সম্প্রদান কারক
গ) অপাদান কারক
ঘ) অধিকরণ কারক
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এবং অনেক আধুনিক ব্যাকরণবিদ সম্প্রদান কারক স্বীকার করেন না কারণ একে কর্মকারকের অন্তর্ভুক্ত করা যায়।
Related Questions
ক) দুধকে আমরা দুগ্ধ বলি
খ) লাঙল দ্বারা জমি চাষ হয়
গ) জিজ্ঞাসিবে জনে জনে
ঘ) তাকে আমরা চিনি না
Note : দ্বিকর্মক ক্রিয়ায় দুটি কর্ম থাকলে প্রধানটিকে মুখ্য কর্ম এবং অপরটিকে বিধেয় কর্ম বলা হয়। এখানে 'দুগ্ধ' হলো বিধেয় কর্ম।
ক) ফুলদল
খ) বিধি
গ) কাটিলা
ঘ) তরুবরে
Note : এখানে কাটার কাজটি ‘তরুবরে’ বা গাছের ওপর করা হয়েছে। প্রাচীন বাংলায় বা কবিতায় কর্মপদ হিসেবে তরুবরে ব্যবহৃত হয়েছে।
ক) রহিম
খ) করিমকে
গ) গতকাল
ঘ) মেরেছে
Note : মারার কাজটি রহিম করেছে (কর্তা) কিন্তু মার খেয়েছে করিম। তাই ক্রিয়ার লক্ষ্য বা কর্ম হলো ‘করিমকে’।
ক) তোমায় বলব
খ) শিক্ষক মহোদয় ছাত্রকে পড়াচ্ছেন
গ) ডাক্তার ডাক
ঘ) আমি ঢাকা যাচ্ছি
Note : ‘ডাক্তার ডাক’ বাক্যে ‘ডাক্তার’ শব্দটি কর্মপদ এবং এতে কোনো বিভক্তি যুক্ত হয়নি অর্থাৎ শূন্য বিভক্তি।
ক) তোমাকে সেদিন দেখেছিলাম
খ) তোমাকে আজই যেতে হবে
গ) বাবাকে বড্ড ভয় করে
ঘ) তোমাকে অনেক কথা শুনতে হবে
Note : ‘তোমাকে সেদিন দেখেছিলাম’ বাক্যে দেখার কাজ তোমাকে উদ্দেশ্য করে হয়েছে তাই ‘তোমাকে’ শব্দটি কর্মকারক।
ক) কর্ম
খ) পদ
গ) সমাস
ঘ) করণ
Note : ক্রিয়া যা সম্পাদন করে বা যাকে অবলম্বন করে ক্রিয়া ঘটে তাই হলো কর্ম।
জব সলুশন