উপসর্গের সঙ্গে প্রত্যয়ের পার্থক্য-
ক) অব্যয় ও শব্দাংশ
খ) উপসর্গ থাকে সামনে প্রত্যয় থাকে পেছনে
গ) ভিন্ন অর্থ প্রকাশ
ঘ) নতুন শব্দ গঠন
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
উপসর্গ মূল শব্দ বা ধাতুর পূর্বে বসে অর্থের পরিবর্তন করে কিন্তু প্রত্যয় শব্দ বা ধাতুর পরে বসে নতুন শব্দ গঠন করে।
Related Questions
ক) পদ
খ) রূপ
গ) শব্দমূল
ঘ) ধ্বনি
Note : বাক্যকে ভাঙলে যে ক্ষুদ্রতম অর্থবোধক ও ব্যাকরণিক একক পাওয়া যায় তা হলো পদ।
ক) সমাস
খ) প্রত্যয়
গ) পদ
ঘ) ক্রিয়া
Note : কতগুলো পদ সুবিন্যস্ত হয়ে মনের ভাব প্রকাশ করলে তাকে বাক্য বলে। তাই পদই হলো বাক্য গঠনের মূল উপাদান।
ক) ভিন্ন অর্থ প্রকাশক
খ) বাক্যে সম্পর্কহীন ও সম্পর্কযুক্ত
গ) মৌলিক অর্থের জন্য
ঘ) ভাবে ভিন্নতা
Note : শব্দ হলো অভিধানের একক যা বাক্যের বাইরে থাকে এবং সম্পর্কহীন। অন্যদিকে পদ বাক্যের অংশ এবং বিভক্তির মাধ্যমে অন্যান্য শব্দের সাথে সম্পর্কযুক্ত।
ক) কারক
খ) বর্ণ
গ) পদ
ঘ) ধ্বনি
Note : বাক্যের অন্তর্গত বিভক্তিযুক্ত প্রতিটি শব্দই হলো পদ। শব্দ বাক্যের বাইরে থাকে কিন্তু বাক্যে স্থান পেলে তা পদ হিসেবে গণ্য হয়।
ক) কবিতার চরণ
খ) যে কোন শব্দ
গ) প্রত্যয়ান্ত শব্দ বা ধাতু
ঘ) বিভক্তিযুক্ত শব্দ ও ধাতু
Note : বাক্যে ব্যবহৃত প্রতিটি শব্দকে পদ বলা হয়। ব্যাকরণ অনুসারে শব্দ বা ধাতুর সাথে বিভক্তি যুক্ত হয়ে তা পদে পরিণত হয় এবং বাক্যে ব্যবহারের যোগ্যতা অর্জন করে।
ক) প্রাণের বন্ধু
খ) পণ্ডিত জনোচিত উক্তি
গ) কাচ-কাটা হীরে
ঘ) সল্ফ্ভরণশীল মেষ
Note : পণ্ডিত জনোচিত (পণ্ডিত জনের উচিত) একটি সমাসবদ্ধ বা যৌগিক পদ যা বিশেষণ হিসেবে কাজ করছে।
জব সলুশন