কোন বাঙালি নাট্যকার বাংলা নাটকের পথিকৃৎ?
Related Questions
মাইকেল মধুসূদন দত্ত অমিত্রাক্ষর ছন্দের সফল প্রয়োগ ঘটান 'তিলোত্তমাসম্ভব' কাব্যগ্রন্থে। তার রচিত' মেঘনাদবধ কাব্য' বাংলা সাহিত্যের সর্বপ্রথম ও সর্বশ্রেষ্ঠ মহাকাব্য এবং 'বীরঙ্গনা' বাংলা সাহিত্যের সর্বপ্রথম পত্রকাব্য। ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর রচিত 'বেতালপঞ্চবিংশতি' হিন্দি 'বৈতাল পচ্চীসীর' অনুবাদ' বিদ্যাসাগর এই গ্রন্থে সর্বপ্রথম যতি - চিহ্নের সফল প্রয়োগ করেন।
“বীরাঙ্গনা” কাব্যটি ১৮৬২ সালে রচিত হয়েছিল এবং এটি বাংলা সাহিত্যে প্রথম পত্রকাব্য হিসেবে পরিচিত। এই কাব্যে মোট ১১টি পত্র রয়েছে, যা বিভিন্ন নারীর মনোবেদনা, প্রেম, এবং সামাজিক অবিচারের কথা প্রকাশ করে1। মধুসূদন দত্ত এই কাব্যটি রোমান কবি ওভিদের “হিরোয়দস” কাব্যের অনুকরণে রচনা করেছিলেন।
উদ্ধৃত চরণ দুটির কবি হলেন ** মাইকেল মধুসূদন দত্ত**, যা তাঁর বিখ্যাত 'চতুর্দশপদী কবিতাবলী'র একটি সনেট থেকে নেওয়া হয়েছে, যেখানে তিনি দ্রোণাচার্যের কাছে সেই বিদ্যা চেয়েছেন যা অর্জুনকে রক্ষা করতে পারত।
জব সলুশন