পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’ কাব্য নাটকটির রচয়িতা কে?
ক) মামুনুর রশীদ
খ) সৈয়দ শামসুল হক
গ) মমতাজউদ্দিন আহমদ
ঘ) আব্দুল্লাহ আল মামুন
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
'পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়’ হলো কালজয়ী সাহিত্যিক সৈয়দ শামসুল হক রচিত একটি বিখ্যাত কাব্যনাটক। এটি বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নাটকগুলির মধ্যে অন্যতম এবং এর মাধ্যমে যুদ্ধের ভয়াবহতা ও মানবিক বিপর্যয় শিল্পিতভাবে ফুটিয়ে তোলা হয়েছে।
Related Questions
ক) নাথ সাহিত্য
খ) প্রণয়োপাখ্যান
গ) পদাবলি
ঘ) মঙ্গলকাব্য
Note : মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে হিন্দি ও ফারসি কাব্য বিশেষ করে রোমান্টিক আখ্যান বা মসনভি কাব্যের প্রভাবে 'প্রণয়োপাখ্যান' ধারার প্রচলন হয়। ইউসুফ-জুলেখা লাইলী-মজনু ইত্যাদি কাব্যগুলি এই ধারার উল্লেখযোগ্য উদাহরণ।
ক) বৃন্দাবন দাস
খ) লোচন দাস
গ) জয়ানন্দ
ঘ) পরাগল খাঁ
Note : চৈতন্যদেবের জীবনভিত্তিক প্রথম কাহিনী কাব্য 'চৈতন্যভাগবত' রচনা করেছেন বৃন্দাবন দাস। এটি চৈতন্যদেবের জীবন ও দর্শনের প্রামাণ্য চিত্র তুলে ধরে।
ক) চণ্ডীমঙ্গল
খ) মনসামঙ্গল
গ) অন্নদামঙ্গল
ঘ) ধর্মমঙ্গল
Note : মুকুন্দরাম চক্রবর্তী যিনি কবিকঙ্কণ উপাধিতে ভূষিত ছিলেন তার রচিত সুবিখ্যাত কাব্যগ্রন্থ হলো 'চণ্ডীমঙ্গল'। এটি বাংলা সাহিত্যের মধ্যযুগের অন্যতম প্রধান মঙ্গলকাব্য এবং এই কাব্যে দেবী চণ্ডীর মাহাত্ম্য বর্ণিত হয়েছে।
ক) অন্নদামঙ্গল
খ) পদ্মাবতী
গ) অশ্রুমালা
ঘ) লাইলী-মজনু
Note : আমার সন্তান যেন থাকে দুধে-ভাতে’ এটি ঈশ্বরী পাটনীর বিখ্যাত উক্তি যা মধ্যযুগের কবি ভারতচন্দ্র রায়গুণাকর রচিত 'অন্নদামঙ্গল' কাব্যে দেবী অন্নপূর্ণার প্রতি তার প্রার্থনা হিসেবে উল্লেখিত হয়েছে। এটি বাঙালির চিরন্তন অভাব মোচনের আকাঙ্ক্ষার প্রতীক।
ক) মনসা মঙ্গল
খ) অন্নদা মঙ্গল
গ) কালিকা মঙ্গল
ঘ) সারদা মঙ্গল
Note : বাংলা সাহিত্যে মধ্যযুগের প্রধান কাব্য ধারা ছিল মঙ্গলকাব্য যেমন 'মনসা মঙ্গল' 'অন্নদা মঙ্গল' এবং 'কালিকা মঙ্গল'। বিহারীলাল চক্রবর্তী রচিত 'সারদা মঙ্গল' কাব্যটি আধুনিক যুগের একটি স্বতন্ত্র কাব্যকর্ম যা মধ্যযুগীয় মঙ্গলকাব্যের ধারা থেকে ভিন্ন এবং আধুনিক বাংলা কাব্যের উন্মেষকে নির্দেশ করে।
ক) Stop Genocide
খ) ওরা ১১ জন
গ) মুক্তি স্নান
ঘ) আমার বন্ধু রাশেদ
Note : 'Stop Genocide' জহির রায়হান পরিচালিত একটি ঐতিহাসিক প্রামাণ্যচিত্র যা ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালীন বর্বরতার চিত্র ও গণহত্যা তুলে ধরে। এটি মুক্তিযুদ্ধের সময় নির্মিত অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ প্রামাণ্য দলিল। 'ওরা ১১ জন' ও 'আমার বন্ধু রাশেদ' মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক চলচ্চিত্র এবং 'মুক্তি স্নান' কোনো প্রামাণ্যচিত্র নয়।
জব সলুশন