বাংলাদেশকে প্রথম স্বীকৃতিকারী দেশ কোনটি?
ক) মায়ানমার
খ) ভারত
গ) ভুটান
ঘ) রাশিয়া
বিস্তারিত ব্যাখ্যা:
১৯৭১ সালের ৬ ডিসেম্বর ভুটান প্রথম দেশ হিসেবে বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন ও সার্বভৌম রাষ্ট্র হিসেবে আনুষ্ঠানিক স্বীকৃতি প্রদান করে। এর কয়েক ঘন্টা পরে ভারত দ্বিতীয় দেশ হিসেবে স্বীকৃতি দেয়। তাই প্রথম স্বীকৃতিদাতা দেশ হলো ভুটান।
Related Questions
ক) ২৪ অক্টোবর, ২০২৫
খ) ২৪ নভেম্বর, ২০২৫
গ) ২৪ অক্টোবর, ২০২৬
ঘ) ২৪ নভেম্বর, ২০২৬
Note : জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদ ২৪ নভেম্বর ২০২১ তারিখে বাংলাদেশকে স্বল্পোন্নত দেশ (Least Developed Country - LDC) থেকে উন্নয়নশীল দেশে উত্তরণের চূড়ান্ত সুপারিশ অনুমোদন করে। এই সিদ্ধান্ত অনুযায়ী, বাংলাদেশ পাঁচ বছরের প্রস্তুতিমূলক সময় শেষে ২৪ নভেম্বর ২০২৬ তারিখে আনুষ্ঠানিকভাবে LDC তালিকা থেকে বের হয়ে যাবে।
ক) ফরাসি
খ) ইংরেজি
গ) ল্যাটিন
ঘ) ইতালিয়
Note : 'ফ্যাসিবাদ' বা 'Fascism' শব্দটি ইতালীয় শব্দ 'fascismo' থেকে এসেছে, যা আবার ল্যাটিন শব্দ 'fasces' থেকে উদ্ভূত। 'Fasces' বলতে বোঝায় রড বা দণ্ডগুচ্ছ, যা প্রাচীন রোমে কর্তৃত্ব ও শক্তির প্রতীক ছিল। ইতালির স্বৈরশাসক বেনিতো মুসোলিনি এই ধারণা ও প্রতীক ব্যবহার করে তার রাজনৈতিক মতাদর্শের নামকরণ করেন।
ক) ভুটান
খ) পানামা
গ) বাংলাদেশ
ঘ) মাদাগাস্কার
Note : প্রদত্ত অপশনগুলোর কোনোটিই সঠিক নয় যদি প্রশ্নটি হয় 'জি-৭৭ ভুক্ত দেশ নয় কোনটি?'। প্রশ্নটি সম্ভবত ত্রুটিপূর্ণ। এখানে প্রশ্নটি সম্ভবত G-77 (জি-সেভেনটি সেভেন) সম্পর্কিত হতে পারে এবং 'জি-জিরো' একটি টাইপো। G-77 হলো উন্নয়নশীল দেশগুলোর একটি জোট। ভুটান, পানামা এবং মাদাগাস্কার এই জোটের সদস্য। বাংলাদেশও G-77 এর একজন সক্রিয় সদস্য।
ক) গুলশান, ঢাকা
খ) মহাখালী, ঢাকা
গ) আগারগাঁও, ঢাকা
ঘ) শাহবাগ, ঢাকা
Note : জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস তার বাংলাদেশ সফরকালে ১ জুলাই ২০১৮ তারিখে ঢাকার গুলশানে নবনির্মিত 'জাতিসংঘ ভবন' বা 'UN House'-এর আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন। এই ভবনে বাংলাদেশে कार्यरत জাতিসংঘের বিভিন্ন সংস্থার অফিস একত্রিত করা হয়েছে।
ক) UNDP
খ) UNHCR
গ) UNESCO
ঘ) WHO
Note : বাংলাদেশ-মায়ানমার ইস্যুতে, বিশেষ করে রোহিঙ্গা শরণার্থী সংকট সমাধানে, জাতিসংঘের শরণার্থী বিষয়ক হাইকমিশনার বা UNHCR (United Nations High Commissioner for Refugees) প্রধান ভূমিকা পালন করছে। এই সংস্থাটি শরণার্থীদের সুরক্ষা, সাহায্য এবং তাদের প্রত্যাবাসনের জন্য কাজ করে।
ক) শূন্য নীট কার্বন নির্গমন
খ) শূন্য দারিদ্র্য
গ) শূন্য ক্ষুধা
ঘ) শূন্য বেকারত্ব
Note : 'তিন শূন্য তত্ত্ব' (Three Zeros Theory) হলো নোবেল বিজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসের একটি ধারণা। এর মূল লক্ষ্য হলো এমন একটি বিশ্ব তৈরি করা যেখানে ১. শূন্য দারিদ্র্য (Zero Poverty), ২. শূন্য বেকারত্ব (Zero Unemployment), এবং ৩. শূন্য নীট কার্বন নির্গমন (Zero Net Carbon Emissions) থাকবে। 'শূন্য ক্ষুধা' (Zero Hunger) যদিও টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রার (SDG) একটি গুরুত্বপূর্ণ অংশ, এটি ড. ইউনূসের 'তিন শূন্য' তত্ত্বের সরাসরি অংশ নয়।
জব সলুশন